(১) চীনে কিছুক্ষণ
দেখতে গিয়েছিলাম সুদূর চীন দেশ।
সেখানে বড় বড় যুবক-যুবতীরা রাফলেশিয়া নিয়ে খেলা করে।
ছোট এক শিশু বড় একজনকে এসে বলে তোমরা ভাইয়ার সাথে যাচ্ছনা কেন।
ছোট্ট বালক-বালিকারা খেলে আর বলে তুই আমার ফুফাতো বোন।
এভাবে দিন যায়, কত কি দেখি।
রাফলেশিয়ার ডালে এক পাখি গান করে ( আর বলে এসো আজ ফুলতলি জড়াই।)
এ জীবনের সব সাধনা সেই গাছের ডালে মিশে যাক।
আমি যে এক ভেনাসকে দেখতে চেয়েছিলাম।
(৩) ডায়না তুমি এসো
মক্ষী-রানী যে ঘুরে ঘুরে প্রেমের বুলি আওড়ায়।
সে কাউকে দেখেনা..............
যদি একজনকে দেখতে পেত হাস্নাহেনার মালা তার গলায় জড়াত।
সে বসে বসে সে কাহিনী ডায়রীতে লেখত।
তার লেখার উপাখ্যান ভুবনময় ছড়িয়ে পড়ত।
(৪) দান্তে- প্রেমিক
তুমি কবিতা লেখো ডায়নার জন্য
তুমি কবিতা লেখো জুলিয়ার জন্য
তোমার কবিতা বিশ্বময় নাটক রচনা করবে।
তুমি আর কবিতা লেখোনা...........
এ কবিতা পড়ে.............. অ্যান্টনি যে সাড়ে সাতশফুট পানিতে ডুব দিবে।
(৪) রাবিশ্
করোনা তুই পুটি মাছ
না না তুই গড়ই মাছ
তুই ব্যাঙের ছাতা হয়ে বজ্রের আঘাতে পুড়ে মর।
তোর কপালে শনির দুঃখ
তুই সাড়ে সাতহাজার ফুট জলের তলে পুড়ে মর।