সাদা পাঞ্জাবিতে, তোমাকে ভালো লেগেছে
তুমিতো হিমেল, "হিমু" চরিত্রের নায়ক
সেই হদুল রঙের পাঞ্জাবিতে পরা
সেই তুমি আচ্ছা
তোমাকে এই জামাতে বেশ
মানায় ভাল মনে করি তোমাকে
বৃস্টি ভেজা রাতে,
শীত কালের ভীষণ কন কনে
ঠান্ডায় মনে করি কিংবা কুয়াশা আছন্ন,
পরিবেশে মনে করি ভোর
বেলার শিশির ভেজা রোদেলা মাখা দুপুরে
তোমায় চাই ভালোবাসার রং দিয়ে
তোমাকে যত্ন করব এসো এই দুই খানা হাত
ধরো আমাকে সেই আদর করে দাও
আমার মাথায় হাত বুলিয়েছিলে সেদিনের মতো ।
বাক্স বন্দি করে রাখবো ,
তোমায় ক্যামেরার ফ্রেমে আমাকে দেয়া
তোমার লাল গোলাপ ও চকোলেটটি এখনো আছে ।
গোলাপটি শুকিয়ে গেছে আমার ডায়েরির পাতায় এক স্থান রয়ে আছে,
মাঝে মাঝে চকোলেটটি নাড়াচাড়া করে দেখি
চিঠি লিখে ছিলাম, ছিড়ে আমি ফেলেছি ।
তোমার জন্মদিনে লাল শাড়িটা পরতে চেয়েছিলাম ।
হুমায়ন স্যারের "হিমু" গল্পটি পড়তে পড়তে
শাড়ির কথাটা মনে পরে গেল তুমি নেই, কাকে দেখাবো ?
আমি শাড়িটা পরে ।
বইয়ের প্রচ্ছদে "হিমুকে" ছবিটি দেখি বার বার মনে হয়
"ওটা তুমি" ।
নীবরে কান্নাগুলো চেপে রাখি,
আমার মনের ভিতর,
কি করবো ভাবছি তাই কেন ?
তোমার মিথ্যে প্রেমে আমাকে জর্জরিত করলে,
তোমার কারণে সব ছেড়েছি আর
বাকি কি আছে হিমেল বলে দাও ?
স্বপ্ন দেখলে কেন ? তোমাকে স্বপ্নে
দেখি আমি আজও তোমার,লালসা ভরা
চোখ দুইটো এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তাই কি,
আমি যে বড়োই একা এবং বড় কান্ত হিমেল


#নিজের জীবনী


*উৎসর্গ
আমার প্রথম কবিতার বই ,আমি উৎসর্গ করছি ...............
আমার বাবা, মা,প্রয়াত নানী,নানী,দাদি ও দাদি , রেবা ফহুপি,ফরিদ ফহুপা, রোকিয়া, বিপ্লব ,তানসি,অন্যান্য, বীথি ফহুপি,শিল্পী আপু,মমতাজ বেগম,আবুল হোসাইন, শিব্লী খালু ,মেরিন খালা, রিনা খালা, আমজাদ মামা,সিরু চাচা, জোতি মামা ,মেহেদী মামা তার পরিবার, বন্ধু বান্ধুবিদের, এবং আমার দুই প্রাপ্তম প্রেমিকে আমি উৎসর্গ করলাম ।
---- মো: তাজুল ইসলাম
মাহমুদুর রহমান হিমি ।