আমার আমার বলে জাহির
করছি সারা বেলা,
আমার বোলে নেইতো কিছু এই রাজ্যে জমা।
ধণ সম্পদ গাড়ি- বাড়ি
সবই ক্ষণিকের মহ,
তাঁর পিছনে চুশোক হয়ে
মাটি করি দেহ্।
সভ্যতার ঐ রুক্ষ্ম পাথর খয়
করেছে আচারন,
বালি প্রাসাদ লয়ে ব্যাস্ত
ভূলেছি স্রষ্টার বাকারণ।
সভ্যতার এ চৌত্র মাসে
হয়েছি বড় ক্লান্ত,
চাওয়া-পাওয়ার পূর্ণতার স্বাদ
রয়েগেলো অজান্ত।
রক্ত ঘামেরর আসবা পত্রে
সাজাঁয় আয়েশ ডালা,
নিজের জীবন বাজি ধরে
খেলছি মহা খেলা।
স্বর্ণে মোড়া অট্রোলিকা
সবই জোঁয়ার ভাটা,
মানব নিয়ে ঐ বিধাতা
খেলছে একি খেলা?
পরিক্ষার এই মহা মঞ্চে
আমরা অজ্ঞ ছাত্র,
দাষ্যত্বের পাঠ করতে এসে
দেখায় নিজের বড়ত্ব।
পরোপারে সঞ্চয় খাতায়
ভরে রেখেছি শুন্য,
কল্যানের ঐ দ্বার প্রান্তে
ভরে নিয়েছি কঙ্কোর।
কঙ্কোর দোয়ার ঠেলে মোরা
কেমনে হব পার,
জীবন সূর্য অস্তমৃত হলে
পড়ে রবে সংসার।।