ধেয়ে আসলো কি মানবে আজিকে জাহেলী শিষ্য ধরণী?
এ কি দৃশ্য নিয়ে সভ্যতা নামিছে আধুনিক তরুণ-তরুণী!


অদম্য যুবারা  উল্কা ছুটিছে, ইভটিজিং নেশা অস্ত্র ধরিয়া !
লেখা পড়া তপস্যা ছাড়ি পশুত্তের চরিত্র ধারণ করিয়া!


এ বাংলার রমনী- পথে ঘাটে ভয়ে ভয়ে চলিছে আজ!
মৌয়েরা সেথায় হিংস্র থাবা মারিয়াছে নগ্ন পুস্পের মাঝ!


পরীরা পড়িছে উলঙ্গ পোশাক, খোলা বক্ষ ,উড়ন্ত চুল গুলি
ক্ষুধার্ত্  জন্তুদের হিংস্র কামড়ে কামড়ে চাঁদণীর  হাঁসুলি!


বেলাজ যত নাচিছে দেহ প্রাণ- মৃত্যু ডাকিছে কত জনে!
মানুষ্যত্তের রবি ডুবু ডুবু হইয়া কালো মেঘ উড়িছে গগণে-


তরুণ তরুণী ঝড় তুলিছে পথে ঘাটে ঝরিছে কত ফুল,
নোংরা জলে ভেসে ভেসে হারিছে মাঝিরা স্বপ্নের কূল।


যৌবনের উত্তাল গাঙ্গে ধেয়ে আসে পথভ্রষ্ট নিষ্ঠুর মাঝিরা,
ধষর্ণ্ ,ইভটিজিং, ছুড়ে মারিছে যত্র তত্র  লাজহীন পাজীরা!


এ দৃশ্য আজ ব্যাথিত করেনা !অথচ নড়ে ওঠিছে আরশ কাপিয়া,
মানবের শ্রেষ্ঠত্ব নত হইয়ে গুম, হত্যা ,ধষর্ণ্ চলিছে ব্যাপিয়া


চাঁদণী বুঝেনা অপূর্ব্ জোছনা- কি অমৃত লুকিয়ে তার দেহ প্রাণ!
সূর্য্ বুঝে না কি শক্তি তার- পথ চিনিবার তরে  মূল্য কতখান ।