রেশমার বেঁচে থাকা
সোহেল মাহমুদ


অবশ্যই অলৌকিক তবে সত্যি
স্রষ্টা যা চান তাই দেখান সবাইকে
তিনি তো সব পারেন।
এমন পরিস্থিতিতে যে বাঁচতে পারে
তার মানসিক দূঢ়তা কতটুক!
সে সবকিছুই জয় করতে পারে?
রেশমা এমনি মেয়ে সে কিভাবে
বেঁচে ছিল সেই জানে!
আমরা কেবল অনুভব করার চেষ্টা করি
কিন্তু মৃত্যুর প্রহর গুণে বেঁচে থাকা মনে হয়
সত্যি সত্যিই কঠিন।
তবে তার এই বেঁচে থাকা কি
তাকে ভালভাবে বাঁচতে দেবে পৃথিবীর বুকে?
নাকি অতীতের দিনগুলির মতই
কোনরকম খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকা।
রেশমা হয়ত ভাবছে
যে মানুষগুলোকে আমি দুর্ঘটনার আগে দেখেছি
এখন বেঁচে আসার পর ভাবতে ইচ্ছে করছে
মানুষের মন কত বড়! কত বড় !
অন্যের দুঃখতে কাঁদে, অন্যের হাসিতে হাসে।
বিপদে এগিয়ে আসে নিজের জীবন দিয়ে দেয়।
এমন মানুষগুলো কি সবাই হতে পারে না?