এ যুগের যুগান্তরে পা রেখে সুখ নামের পাখিটা
অধিকাংশ জীবনের কাছ থেকে যেন হারিয়ে গেছে
মানব যে মনটি সে মনটি কোথায় যেন লুকিয়ে বিলুপ্ত হয়েছে,পাষন্ড হয়ে গেছে
নিশ্বাসেও যেন বিশ্বাস নেই,কালের খেয়ায় ভেসে গেছে ।
মানুষ মানুষকে খাওয়াচ্ছে মৃত পশুর মাংস,ঠেলে দিচ্ছে দ্রুত মৃত্যুর দিকে
খাদ্য দ্রব্যে মেশানো হচ্ছে বিষাক্তযুক্ত ফরমালিন
আরো ভয়ংকর থেকে ভয়ংকরতরো হয়ে যাচ্ছে মানুষ
পাষন্ড পিতা শিশু ছেলেমেয়েকে ফেলে দিচ্ছে ব্রীজ থেকে নদীতে
পাষন্ড মাতা মেয়েকে স্কুল থেকে নিয়ে খাইয়ে দিচ্ছে বিষ
পাষন্ড প্রেমিক ধর্ষণ করে তেষট্টি টুকরো করে,হাড়
থেকে মাংস ছাড়িয়ে ফেলে দিচ্ছে বাথরুমের কমোটে
পাষন্ড ছেলের/পাষন্ড মেয়ের হাতে খুন হচ্ছে জন্মদাতা- জন্মমাতা
বিভেক বুদ্ধি সংসম্পুর্ণ ছেলে মেয়ে বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে আশ্রয় দিচ্ছে,যার আশ্রয় কেন্দ্র বৃদ্ধাশ্রম
সামান্য কিছু টাকা,মোবাইলের জন্য ডায়রেক্ট মেরে ফেলছে রক্তে গড়া মানুষ
ধর্মের দোহাই দিয়ে ভন্ড,পাষন্ড,ফতোয়াবাজরা
বিভিন্ন অত্যাচারে অত্যাচারিত করছে সরল নারীদের উপরে
এতটাই পাষন্ড হয়ে গেছি আজ আমরা
পাচঁ বছরের শিশুকে ও ধর্ষণ থেকে রেহাই দেই না,
তাইতো প্রশ্ন বার বার তীরের মতো বুকে এসে বিঁধে
এ কেমন ডিজিটাল যুগ আমরা লালন ও পালন করছি
সর্বদা বহন করছি ডিজিটাল নামে ডিজিটাল যন্ত্রণা ।