কবির মৃত্যুর পর বেরেলো শেষলেখা,
হৃদয়পাত্র পূর্ণ প্রীতিরসে - তার কাছেই শেখা !
মানুষের শেষ আশীর্বাদ নিয়ে যেতে হবে দুনিয়া ছেড়ে,
জীবনের উপলব্ধির কথা, দেখ তাঁকে দেখে যায় বেড়ে !
শেষ লেখায় লিখেছেন তিনি যেন বৈদিক মন্ত্র;
পড়লে সে লেখা বৃদ্ধি পায় মগজ নামক যন্ত্র।
লিখছেন তিনি- প্রথম দিনের সূর্য,
প্রশ্ন করেছিল সত্তার নূতন আবির্ভাবে;
কে তুমি ? মেলেনি উত্তর।
বৎসর বৎসর চলে গেল,দিবসের শেষ সূর্য
শেষ প্রশ্ন উচ্চারিল পশ্চিম সাগরতীরে,
কে তুমি ? মেলেনি উত্তর।
কবির কবিতায় হেথা না আছে কোন মিল,
বে আব্রু হয়ে দাঁড়িয়ে আছে পুরোটাই অমিল !
ওঙ্কার ধ্বনির মত মন্ত্র বাজিছে সত্তায়,
রবীন্দ্র বাণী মুক্তি দেবে যাব ভাই তথায়।।