চতুর্থীর দুপুরে তোমার পরনে লাল চুড়িদার,
দেখে চোখ ফেরানোর সাধ্য ছিলোনা আমার।
পঞ্চমীর বিকেলে তোমার সালোয়ার আর প্লাজো,
আমি যে কিছুতেই ভুলতে পারছিনা আজও।
ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় পড়ে লেহেঙ্গা আর চোলি,
তুমি রচনা করলে তোমার যৌবনের রঙ্গোলি।
সপ্তমীর রাতে তোমার পাতলা শাড়ির আঁচল,
বৃষ্টির জলে ভিজে দেখা যাচ্ছিল কাঁচল।
অষ্টমীর অন্নভোগের লম্বা লাইনে তুমি দাঁড়িয়ে,
আমার বুকে বাসনার বহ্নিশিখা দিলে বাড়িয়ে।
নবমীর খিচুড়ি থেকে যখন উঠছিলো ধোঁয়া,
মালশা দিতে গিয়ে পেলাম তোমার ছোঁয়া।
বিজয়া দশমীর পিঠখোলা ব্লাউজে সিঁদুর খেলে,
তুমি বুকের খাঁজ দেখিয়ে চলে গেলে।