জননী ভগিনী নারী ,
রচিব কাব্য তোমা তরে আমি সম্মান নয় কাড়ি ।
রূপের মাধুরী অশ্লীলতায় না করি উন্মোচন ,
সম্মান তব অম্লান রবে কালে কালে অনুক্ষণ ।
হবে সে কাব্য নব্য ,সভ্য বন্দনা তব ঘিরে ,
রচিব তোমার অন্তর রূপ পরম সত্যটিরে ।


উন্মোচি সেই রূপ ,
যে রূপ অতলে দন্ডায়মান মাতৃত্বের কুপ !
দানিয়া জনম মাতৃ রূপের আসনদাত্রি তুমি ,
মাতার মাতা হে -আজিকে তোমার চরণ যুগল চুমি ।
ও রূপে কী মায়া ,ও কিসের ছায়া শান্ত আঁচল তলে ?
আননে কি ঝরে মধু সুধা ধারা ,দেখেছি সে কোন পলে ?
জাত মাতা যার রূপকার যিনি নমি তারে নমি নমি ,
দেখি যত তাঁরে ,মায়া তত বাড়ে ,যায় না সে রূপ কমি ।
সে শোভাভরণ চরণ তলেতে দ্বার চাবি স্বর্গের ,
মাতৃধারিণী সে শোভন খনি মণি সম অর্ঘের ।
সম্মান ,মান ,শ্রদ্ধা সর্ব বিরাজে তোমার মাঝে ,
মাতা রূপ গাঁথা জাত নারী তারে প্রণামি প্রভাত সাঁঝে ।


**একজন নারীর মাঝে কেউ মানুষ খুঁজলে মানুষকেই দেখতে পাবে, বোন খুজলে বোনকে, মা খুঁজলে মাকে, বান্ধবী খুজলে বান্ধবীকে আর বেশ্যা খুজলে সবচেয়ে পবিত্র নারীকেও বেশ্যার মতোই লাগবে তার কাছে । পুরোটাই নির্ভর করছে তার শিক্ষা, মনন, রুচির উপর ।এক কথায় সে মানুষ নাকি জানোয়ার তার উপর।**