ঠগিদের দৌরাত্মে ব্রিটিশ ছিল হয়রান,
ইতিহাসে আজো তাই ঠগিরা অম্লান।
ছদ্মবেশে পথিক ধরে করতো সব হরণ
বলি দিয়ে করতো খুশী মা কালীর চরণ।
সেই ঠগিদের গল্প এখন সবার মুখে মুখে,
ঠগি নিধন শুনে সবাই চায় ঘুমাতে সুখে।
আগের দিনে ঠগিরাতো চলতো নীতি মেনে
মারার আগে নিতো তারা পরিচয়টা জেনে।
ভিক্ষুক আর দিনমজুরের কপাল ছিল ভালো,
শিল্পী দেখেও ঠগির মনে জ্বলতো তবু আলো।
আজকে দেখো আছে যত ঠগির প্রেতাত্মা
বাছ বিচারে দেয় না তারা এতটুকু পাত্তা।
বুড়ো থেকে শিশু নেই তো কারো রেহাই
আজ ঠগিরা মানে না আর অন্য কারো দোহাই।