ছেলেটা রং এর পোষাক তৈরী করে
একদিন ছেলেটার মাঝে বিলপুকুর খুঁজে পেয়েছিলো এক দেশনেতা
সম্বর্ধনাও জুটেছিলো,কিন্তু হাঁটু অব্দি পাঁক ডুবেই ছিলো।
তাই শুধু একদলা বাহবা কুড়িয়ে
রুমালের ফুল-পাপড়িটা উড়ে এসে
বসন্ত জানিয়েছিলো রহস্যনিখিল।
তারই বিলপুকুরের মাছে উদরপূর্তি করেছে
একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি
একথা জেনেছিলো ছেলে মাছের খেলা দেখতে দেখতে।
এরকম ছেলেকে বোঝানো শক্ত
এরকম ছেলেকে পরোয়া করানো কঠিন
এরকম ছেলেরা শুধু মুচকি হাসে। আত্মতৃপ্তি।
ছেলেটি আজকাল পাখি চেনে
তুলিতে তুলিতে প্রান্তরের দানাপানি ঐন্দ্রজালিক করতে করতে
গোটা ভারতবর্ষের নিলাজী পাখির লজ্জাঅঙ্গ জননী সুলভ।
দরকষাকষি চলে আর সব বিলপুকুরে মাছ থেকে পাখি হতে কতখানি ঘরদোরে ভ্রমণ গড়ে আনাগোনায়?
চৌরাস্তার মোড়ে আদমসুমারি হিসেবের খাতার ছেলেটি
পোস্টার থেকে শীত কুড়িয়ে
আনতে থাকে নিঃস্বার্থ বসন্তদিন।
তারপর...
তারপর মাতৃমন্দিরে সুঘ্রাণের জন্ম হয়।