দিবস ফুড়ালো সন্ধা এল কৃষ্ণকাল হল আকাশ
তারার মেলার অঢেল একলা রমণীর বসবাস
বক্ষ গ্রহে তিব্র জ্বালা দুঃখ বীণা বাজে
নয়ন পাতে অশ্রু ঝড়ে মানব সৃত্মির ফাঁকিতে
পাষাণ বেঁধেছে আচান নাই জীবন তরী বয়বে
রক্ত বিন্দু তরল তবু আশা তব মিটিবে
মিলন মেলা সবই হেলা বসুধা ভূমি জুড়ে
জুরাল প্রেমে জোরা ব্রু কুচকে যায় কুরুচিতে
হেলা ফেলা খেলা বুঝিতে না পারলো
অতপর এক সর্প সর্ব অঙ্গে দংশন করলো
বিষক্রিয়া শিরা উপশিরা প্রবেশ দাড় বন্ধ
রমণী দিলো উজার করে ভন্ড প্রেমে রমরমা
রং দেখে সং সেজে যৌবন যেন বিসর্জনীয়তা
উত্তম আজ অধমের চেয়ে অপরিপূর্ণ
নেংটি ইঁদুরের খবর দারিতে ছাড়ি দিকে শূণ্য
অন্য গ্রহে তন্ন তন্ন পায়না পরশ পাথর
হৃদয় দেশে লৌহ আজ হয়েছে স্বর্ণ খন্ড
মিথ্য আশার বালু চরে ভন্ড প্রেমিক খেলা করে
না বুঝিয়া রমণী তার কুঠির ধারে উঁকি মারে
অবশেষে কাঁদতে কাঁদতে নোনা জল বহে
হাতছানি ছল ছল চোখে ভাষা নিরুদ্দেশে
দলিত রমণী বুকে শুধু হাহাকার কষ্ট পোষে
কপত কপতির ভিড়ে আত্ম একা থাকে
চলতে হয় এককী পথে শয়ন নিশিথো রাতে
গোপনীয় ত্যাগ অপ্রাপ্যতা বুকে বেঁধে নিয়ে
তিরস্কার হাতছানি দেয় ধূলোয় লুটায় সম্মান
সমাজ পিছু ফিরে চাই অত্মবোধের অবক্ষয়।