আজ আর যেখানে সেখানে ফুল দেখা যায়না
যায়না দেখা জংলী ফুলও,
এখন আর স্নিগ্ধতায় কেহ বিশ্বাসী নয়
কেননা অস্রের অভয়ার্ত সাহস কিশলয়ময়
হৃদয়কে উন্মাদ করে প্রতিনিয়ত অবিশ্বাসী বিশ্বাসের কাছে টানছে।
তাই স্নেহ মমতারা এখন ভয় ডরে নির্বাসন নিয়েছে
অজানা জায়গায়।
ওদের টেনে হিঁচড়ে আমাদের শকটে আনা যায়না
কারণ তারা সত্যিই নিরুপায়।
আমাদের বায়স পিঙরা এখন আর এখানে ওখানে
দেখা যায়না ;
তাদের যা করা দরকার তা এখন মানুষই করছে।
তবুও নাসারন্দ্রে কী যেন দুর্গন্ধ শুকতে হয়,
আর জীবনের সড়কে এই ভাবেই চলতে হয়
কখন চিৎকারে কখনো নীরব বিষন্নতায়।
পাখিদের কূজন কাকলীতে ভোর কী জাগরূক থাকত
তা আার এখন দেখা যায়না ;
বন বনানী সবই খালী হচ্ছে রাত দিন,
পাখিরা বৃক্ষ নির্বাচন করে এখন
কেননা ওদের মতে কোন গাছ নিরাপদ তা তারা বুঝেনা।
মধুমক্ষিকারা আরো আগে চলে গেছে বিবর বনে
তাই মধূর চাষ এখন পানি আর সুগার দিয়ে বিক্রি হয়।
আসলটা য়ে কী এখন মোটেও বুঝা যায়না,
আর বলাও যায়না নিজের অধিকারের কথা।
আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা এমন সময় পার করছি।


৩/১১/২০১৬ বিকাল