তুমি ঘোমটা ছেড়েছ বিয়ের বহু আগে,
বিয়ের পরে তুমি হয়েছ আরো বাজে।
কিছু মানুষ তোমাকে বাহ বাহ দেয় তোমার বয়ান দেখে,
তারা কিন্তু সত্যি জানে কি আছে তোমার দেশে।
তুমি রঙ ছড়াও শুধু পুরুষকে বশ করতে,
কিভাবে যে খালি করেছ তাদের যদি তারা বুৃৃঝতে পারতে।
তারা কোন উম্মত্ততায় তোমাকে আহবান করেছে,
কিন্তু জীবনের কোন না কোন সময় ধিক্কার মেরেছে।
তুমি আস্ত একটা ডাইনি যার স্বাদ মেটেনা সহজে,
তাই হুমড়ি খেয়েও মরছ যৌবন খোঁজে।
তুমি বরাবরই বেয়াদব একটা,
তোমার শরীর ছাড়া আর কিছুতে হয়না বাট্টা।
তুমি নগ্নতা ছাড়া আর কিছুই ভালো বলে নাওনি,
তুমি অজস্র পুরুষের মাঝ থেকেও সরে যাওনি।
তুমি আলখেল্লা পরো তোমার দিকে চোখ ফেরাতে,
তুমি এত জ্বালায় জ্বলে শান্ত হও কোন কেরাতে।
তুমি মাঝে মাঝে লোক দেখাও জ্ঞানী বলে,
কিন্তু মানুষ জেনে গেছে তুমি অচল অচলে।
তুমি ঠুস তুমি বগা ঠুস তুমি কিংকরী নয় জ্ঞানের,
তুমি শুধু তুমি তুমি যৌবন কুড়ানো বানের।
তুমি এক নম্বর মোনাফিক,
তুমি রাহী পথিকের আসিক।
তুমি রাস্তায় জঙলী ফুলকে গোলাপ বানাও,
তুমি কুড়ে ঘরকে অট্টালিকা বলে চপলের মন সাজাও।
তুমি নান্দনিকতা বুঝনা,
তুমি সানন্দকে আনন্দ বলোনা।
তুমি মিষ্টি খোঁজ সারারাত ধরে,
কিন্তু এখনত মিষ্টির কদর গেছে মরে।
তাই তুমি নও সুমানুষ সুনারী,
তোমার ইচ্ছায় খোলেনা দুয়ারী।


১০/১১/২০১৭