বেগুনবাড়ির অমানিশার অন্ধকার
এখনও রয়েছে ঢের বাকি ।
তবুও তুমি মশালধারী হে রাহবার
সবাইকে দিয়ে গেলে ফাঁকি !


থাকি যতই হতাশার সাগরে ডুবে
তুমি ছিল আলোর দিশারি ।
হে কাণ্ডারী, তোমার শুন্যতায় কে
শুনবে মোদের আহাজারি ?


জগৎ ঘুরে দেখেছি কত না জ্ঞানী
তুমিই ছিলে তাদের অনন্য ।
খানিক সময় তোমার সাহচর্যেই
আমি হয়েছি ধন্য; হে বরেণ্য !


সারা জীবনে আত্মনিয়োগে ছিলে
উন্নয়নে সবার জীবনমান ।
স্বপ্ন সাধ সবই অপূর্ণ রেখে আজ
তুমি আল্লাহর হলে মেহমান !


নামেরও সুবিচার করেছো যথার্থ
সমর্পিত বান্দা হে আবদুল্লাহ !
সসস্মানে জান্নাতে নিক তোমায়
অসীম দয়াময় মহান আল্লাহ্ ।


রচনাকালঃ- দুপুর ১:৫৬টা, বৃহস্পতিবার, ৯ ফাল্গুন ১৪৩০, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, মিরপুর, ঢাকা ।