আজ বিশ্ব দাপিয়া বেড়াচ্ছে যত পাপী
পাপিয়া মৌ পিয়াসা পরিমণি ।
প্রগতিশীলতার অন্তরালে এদের সেই
নির্মাতারা যে শয়তানের শিরোমণি !
এরা সাহিত্য সংস্কৃতি শোবিজের নামে
আদতে করে রমরমা নারী বানিজ্য ।
কিন্তু মুখে সদাই বুলি আওড়ায় এরাই
নাকি সমাজে প্রতিষ্ঠা করে সাম্য নায্য ।
নারীদের অন্তপুর থেকে টেনে আনতে
এরা এজন্যই করে যত মায়াকান্না ।
বলে নারীদের করতেই হবে ক্ষমতায়ন
কেন শুধু ওরা করবে রান্নাবান্না ?
ধর্মের শাশ্বত বানীকে অবজ্ঞা করে যারা
নারীকে বেপর্দায় করছে উপস্থাপন ।
ওরা নীরব কেন যখন ঐ বিদ্যালয় হতে
সচিবালয় সর্বত্র অবাধে হচ্ছে ধর্ষন ?
ওরা নিজেরা জারজ বলেই চাচ্ছে জারজ
হোক সমাজের সকলে ।
তাইতো ঐ জারজদের একটাই মিশন যা
বাস্তবায়ন করছে ছলে বলে কৌশলে ।
যারা লেজ কাটা শেয়াল তাদের তো হবে
এমনই বিধ্বংসী খেয়াল ।
তারা কি চাইবে কখনও সবাই থাকুক সৎ
সতী তুলে নিরাপদ দেয়াল ?
কিছু ভীনদেশী গুপ্তচর আমাদের ধর্মকর্ম
সব নষ্ট করতেও রয়েছে সদা তৎপর ।
কিন্তু আমরা তো জাতিগতভাবেই বরাবর
স্বীয়স্বত্বা অন্যকে তুলে দিয়ে থাকি বেখবর ।
মুসলিম জাতিকে চরিত্রহীন করার কারো
যে বরাদ্দ রয়েছে মহা পুরস্কার ।
সারা দুনিয়ার মানুষ তাদের আদর্শ চরিত্রে
দিক শতাধিক ধিক্কার তিরস্কার ।
আহা ! নাস্তিক হিসেবে কি ভিন্নমতাবলম্বী
হিসেবে তারা পাবে স্বপক্ষের সার্থকতা ।
মুসলমান শুধু বিভ্রান্তির ধুম্রজালে ঘুরপাক
খেয়ে মরুক খাক বিশ্বে সর্বত্র লাথিগুতা ।
রচনাকালঃ-রাত ১১.০৪টা, শুক্রবার, ২৯ শ্রাবণ ১৪২৮, ১৩ আগষ্ট ২০২১, মিরপুর, ঢাকা ।