ছেড়েছে যখন রেলগাড়িটা
পরিশেষে পৌঁছাবেই তার গন্তব্যে ।
কি যায় আসে তার কারো
চুল চেরা অত চটুল কথার মন্তব্যে ?
পথিমধ্যের স্টেশনে উঠছে
নামছে কত হরেক রকমের মানুষ ।
কেউবা তার গন্তব্য ভুলে
নতুন জায়গায় নেমেই রয় বেহুঁশ ।
যান্ত্রিক ত্রুটি হলে হয়তো
তাকে সারাতে লাগে কিছুটা সময় ।
তাতেই কতেক ধৈর্য্যহীন
তোলপাড় করে পুরোটা গাড়িময় !  
তার ইঞ্জিন আছে পথও
আছে চলার জন্যই জন্মিয়াছে সে ।
কে চড়বে কে চড়বে না
কার সিদ্ধান্তে তার কি যায় আসে ।
এমনিভাবেই রেলগাড়িটা
চলবে থামবে তার আপন গতিতে ।
সিদ্ধান্ত নিতে যে পেরেছে
সেই শুধু ফল পেয়েছে পরিণতিতে ।


রচনাকালঃ- বেলা ৩:২৯টা, শুক্রবার,  ৫ মাঘ ১৪৩০, ১৯ জানুয়ারি ২০২৪, মিরপুর, ঢাকা ।