চাঁড়্যে চাঁড়্যে আয়’ন লাতি
আসত্যে পারে জল
বাদ্যোল্যা মেঘ গুরগুরাছ্যে
পা চালায়ে চল ।
দেখ’ন আরো দু’কোষ বাকি
শিমলিপালের মোড়
পড়ব্যে পথে শ্মশান কালীর
হুড়কামুখ্যা জোড় ।
ঝাঁঝরা ডাবু লাগল্যে ভারী
কাঁধের উপরে তুল
ভাটির মালিক ছিরু মড়ল
মনের ভিতর হুল ।
বিটির বিহায় কিপটা গিরি
রান্না ঠাকুর আধা
খাঁসীর মাংস হালুয়া পলাও
কনটা বাকি রাঁধা ?
পাঁচ’শ লকের দাওত ছিল
কেউ খাল্যনা কম
বললি শেষে ঝালটা বেশী
মাংস আলুর দম ।
তাবল্যে তুই কাটবি আধা
মারবি পেটের ভাতে ?
কম পৈসায় সাতটা লকের
কী পড়বেক পাতে !
চাঁড়্যে চাঁড়্যে চল’ন লাতি
কমছে দিনের আল
পৌঁছে যাত্যে সাঁঝের আগে
দৌড় লাগান ভাল ।
মেঘ ঢাকেছ্যে সুয্যি ঠাকুর
সময়টাও নাই জানা
আঁধার হল্যে হাঁটাও বিপদ
হামি যে রাতকানা ।