ঘরকন্না বলত্যে ত একটো গাঁইতি
একটো কদাল, একটো ত্যাবড়ানো হাঁড়ি
কটা ভাঙা ফুটা টিনের সানকি,
দুটা ছিঁড়া কাঁথা, তাপ্পি দিয়া কামিজ –
সিটাও লিবি ? লিয়ে যা !
ঝরঝরা চালের ভুলুকে অ্যামনেই
রোদ জল সামাথ্য, সিটাও পুঁঢ়াই দিবি ?
সাত পুরুষের জমিন ভিটা থাক্যে
উঁখড়াই দিয়া তুদের কম্ম লয় রে বাপ !
মারে কাট্যে বাখান দিয়ে কি মনে
গাঢ়্যে বসা জিহাদীকে রুখা যায় ?
হেঁই বাপ ! হামরা রক্তবীজের ঝাড়
একজনকে মারল্যে দশজন পৈদা হবেক ।
হামদিকে নিব্বংশ করা তুদের কম্ম লয় ।
তুরা ডরফুক, মরার আগেই মরলি
গনতন্তর কখনও মান্যেছিস ন মানবি ?
তুরা বড়লকদের গুলাম, পা চাটা কুত্তা
গরীব হয়ে গরীবের পেটে লাথ ?
পৈসা আর মদই জীবনে সব লয় রে !
বাঁচত্যে গেলে মানুষের মতন বাঁচ
মানুষ হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়া
মেহনতের খুদ বিরিয়ানিরল্যে দামী
বুভুক্ষা মানুষের মুখে দুটা ভাত,
লাজ ঢাকত্যে দুটা ছ্যাঁড়া কাপড় ।
কখনও দিয়েছিস ? তবে কাড়িস কেনে ?
ভাত কাপড়া মকানের লড়াইটো
কন পাটীর বাপুত্যা সম্পত্তি লয়
উটা হামদের । দুনিয়ার ভঁকাপিঁধাদের ।
ঘর পুঢ়ায়ে কি লঢ়াই হয়রে বাপ !