তুমি শ্রাবনের অলস দুপুরে রিমঝিম বৃষ্টি ধারায়
পাগল করো উদাস করো তোমাতে আমি হারাই।।
আমার মন কত পাগল তোমায় দেখার আশায়
আমার মন শত উতল তোমার ছোয়ায় ছোয়ায়
তোমার একটু ছোয়ায় ঢেউ খেলে যায় সারা গায়।।
এক পলক দেখার আশায় চেয়ে থাকি জানালায়
এলোচুলে গ্রীল ধরে কখনো দাড়াও যদি একলায়।।
এক ঝলক দেখেই ঢেউ খেলে যায় হৃদয়ের কোনায় ।।
আমার উদাসী বাউল মনে মধুর সুর ছন্দ পায়
এক পলক দেখার আশায় চেয়ে থাকি জানালায়
এলোচুলে গ্রীল ধরে কখনো দাড়াও যদি একলায়।।
চেয়ে চেয়ে দিন কাটায় কখন আসবে তুমি
তোমার আশায় ঢালি সাজায় কখন হাসবে তুমি
কি যে ভালো লাগে যখনি দেখি চোখের সীমানায় ।।
আমার মন কত পাগল তোমায় দেখার আশায়
আমার মন শত উতল তোমায় ছোয়ায় আশায়
এক ঝলক দেখেই ঢেউ খেলে যায় হৃদয়ের কোনায় ।।
আমার উদাসী বাউল মনে মধুর সুর ছন্দ পায়
এক পলক দেখার আশায় চেয়ে থাকি জানালায়
এলোচুলে গ্রীল ধরে কখনো দাড়াও যদি একলায়।।
চেয়ে চেয়ে দিন কাটায় কখন আসবে তুমি
তোমার আশায় ঢালি সাজায় কখন হাসবে তুমি
কি যে ভালো লাগে যখনি দেখি চোখের সীমানায় ।।
খোঁজে পাই তোমার ঠিকানায় হারানো সব খোজে পায়
এক পলক দেখার আশায় চেয়ে থাকি বারান্দায়
সিগ্ধ কোমল লাস্যময়ী অপূর্ব সৌন্দর্য্য
অতুলনীয় লাবন্য মায়াবী মোহময়ী মূখাবয়।
আর হৃদয়ের গভীরে ভালো লাগার ও চৌম্বকীয় আর্কষন করার মতো
দৈহিক সৌস্ঠব ।
ডাগর দুাট চোখের বাকাঁনো চাহনী আর দুটি গালের টোল
অপূব সৃস্টির ভালো লাগার মানবমন করার এব অপার এর প্রতিচ্ছবি
১৪-০৭-২০১৮- এসসিএম
সকাল-৮-২০মিঃ
বন্ধু রে ও আমার বন্ধু রে .........
আমারও লাগিয়া এত যে ভাবিস
কেন আগে বলিস নাই
এখন কেন অশ্রু ফেলিস
যখন পরের ঘরে যাই ।
লাল দোপাটি তার খোপাটি
আজি করলো মোহময়
চাতক চোখে তাকে দেখে
আমার কাঁপলো হৃদয়।
দু’গালের টোল করে মশগোল
নৃত্য করে দেহখানি
ডাগর দুটি চোখ করে উন্মোখ
অপলক কাছে টানি।
অট্ট হাসি বড্ড ভালোবাসি
পটোয়া তুলির আঁচড়ে আঁকে
সবুজ রাঙা বেশ
টোল কপোলে ভাজ দেখে
মুগ্ধ বাংলাদেশ ।।
আজি সেজেছি মেঘকালো চুলে =৪-৪
সোনালী টিকলী সলাক সোলোকে=৪-৪
চঞ্চুনাকে নথ চমকবালি =৪-৪
বিজলী বোলক রূপালী নোলকে ।।৪-৪
দু'কানে কড়ি ঝুমকো মাকড়ী=৪-৪
কর্ণিকা স্বর্ণমধ্য কর্ণেন্দ্র-ঢ়েড়ী,=৪-৪
মকরমন্ডল হিরামঙ্গল=৪-৪
ওজি কর্ণপুর নীল মদনকড়ি।=৪-৪
গলায় ঝোলে ছন্দ তুলে = ৪-৪
অপরূপা যৌবনা ভূবনঝলা = ৪-৪
সারিকা নীলা নীল লবলিকা = ৪-৪
একাবলি ভ্রমর মোহনমালা =৪-৪
নক্ষত্রমালা শঙ্খমালা-৪-৪
প্রালম্বিকা চারশিরি -৪-৪
গ্রীবাপত্র সিক্রি পাচঁলরী-৪-৪
আরো পাতেশীরি কিংবা সাতনরী।।=৪-৪
অঙ্গদে শোভা অনন্ত বিভা=৪-৪
বাজু বাঁকু তাগা কেয়ঁর =৪-৪
হাতে বালা চুড়িমালা=৪-৪
রত্নাবলি কাঁকন---- রতনচুড়।৪-৪
নিতম্বে চাঁদহার কিংবা সূর্যহার-৪-৪
কাঞ্চি বিছা মেঘলা কলাপ-৪-৪
পদচারনায় সৌন্দর্য ঝরায়-৪-৪
শিশির সিক্ত ফুটন্ত গোলাপ।-৪-৪
পায়ে মল পাহুরা পঞ্চম কড়া -৪-৪
বাকঁপাতা খাড় পোড় পদ্মচুড়-৪-৪
পায়েল বাটারী মঞ্জীর গুঞ্জরী-৪-৪
চাহার নুপুর আরসী ঘুঙ্গুর।৪-৪
সারাঙ্গ জুড়ে বিচিত্র অলংকারে,-৪-৪
ফোটাও উতপ্ত নবযৌবন -৪-৪
সিক্তালিঙ্গনে এসো ভালোবেসে-৪-৪
জাগাও অর্ধমৃত তৃষিত মৌবন।৪-৪
আরো দিতে চাও? দেহখানি নাও=৪-৪
তোমার কোমল উঞ্চ ক্রোড়ে=৪-৪
লাজ ভেঙ্গে নাও,সাজ সাজিয়ে দাও =৪-৪
যেমন ইচ্ছে তেমন আদরে।=৪-৪
গলায় ঝোলে বুকে ছন্দ তুলে = ৪-৪
অপরূপা যৌবনা ভূবনঝলা = ৪-৪
উচ্ছল...। ,=৪-
গজমোতি সারিকা নীলা নীল লবলিকা = ৪-৪
একাবলি ভ্রমর/ মোহনমালা ।=৪
এত কত শোভা
মনোহরা বিভা-৪-৪
আজ যত কারূকাজ
সব তোমার জন্য,৪-৪
তুমি খুশি হয়ে
দেখ যদি ছুঁয়ে-৪-৪
এ সাজ অনন্য
ধন্য জীবন ধন্য।।৪-৪
*********
নিবুনিবু প্রদীপখানি
নিভে যাবে এক্ষুনি
দিন থাকিতে জমিয়ে নাও
মাটির ঘরের জ্বালানী ।।
আঁধার ঘরে রবে একা
পাশে নাই কেহ
(কাদায়)
অনাদরে থাকবে পড়ে
দুধে আলতা দেহ
ছাড়ো তাই দেহের বড়াই
ক্ষয়েই যাবে লাবনী।।
দমকা ঝড়ে থমকে যাবে
রঙিন কাঁচের ঝারবাতি
খোঁজতে গিয়ে চমকে যাবে
কাছে নেই জীবনসাথী
দিনের শেষে এক নিমিষে
বন্ধ হবে ঝলকানি।।
তলানী ।।
***********
আজি সেজেছি
মেঘকালো চুলে =৪-৪
সোনালী টিকলী
সলাক সোলোকে=৪-৪
চঞ্চুনাকে নথ
চমকবালি =৪-৪
বিজলী বোলক
রূপালী নোলকে ।।৪-৪
দু'কানে কড়ি
ঝুমকো মাকড়ী=৪-৪
কর্ণিকা স্বর্ণমধ্য
কর্ণেন্দ্র-ঢ়েড়ী,=৪-৪
মকরমন্ডল
হিরামঙ্গল=৪-৪
ওজি কর্ণপুর
নীল মদনকড়ি।=৪-৪
গলায় হেলেদুলে
বুকে ছন্দ তুলে = ৪-৪
অপরূপা যৌবনা =
...। ভূবনঝলা উচ্ছল...। ,=৪-
গজমোতি সারিকা =
নীলা নীল লবলিকা = ৪-৪
একাবলি ভ্রমর=
মোহনমালা ।=৪
নক্ষত্রমালা
শঙ্খমালা-৪-৪
প্রালম্বিকা
চারশিরি -৪-৪
গ্রীবাপত্র
সিক্রি পাচঁলরী-৪-৪
আরো পাতেশীরি
কিংবা সাতনরী।।=৪-৪
অঙ্গদে শোভা
অনন্ত বিভা=৪-৪
বাজু বাঁকু
তাগা কেয়ঁর =৪-৪
হাতে বালা
চুড়িমালা=৪-৪
রত্নাবলি
কাঁকন---- রতনচুড়।৪-৪
নিতম্বে চাঁদহার
কিংবা সূর্যহার-৪-৪
কাঞ্চি বিছা
মেঘলা কলাপ-৪-৪
পদচারনায়
সৌন্দর্য ঝরায়-৪-৪
শিশির সিক্ত
ফুটন্ত গোলাপ।-৪-৪
পায়ে মল পাহুরা
পঞ্চম কড়া -৪-৪
বাকঁপাতা খাড়
পোড় পদ্মচুড়-৪-৪
পায়েল বাটারী
মঞ্জীর গুঞ্জরী-৪-৪
চাহার নুপুর
আরসী ঘুঙ্গুর।৪-৪
সারাঙ্গ জুড়ে
বিচিত্র অলংকারে,-৪-৪
ফোটাও উতপ্ত
নবযৌবন -৪-৪
সিক্তালিঙ্গনে
এসো ভালোবেসে-৪-৪
জাগাও অর্ধমৃত
তৃষিত মৌবন।৪-৪
আরো কী দিতে চাও?
তবে দেহখানি নাও=৪-৪
তোমার কোমল
উঞ্চ ক্রোড়ে=৪-৪
লাজ ভাংগিয়ে নাও
সাজ সাজিয়ে দাও =৪-৪
যেমন ইচ্ছে
তেমন আদরে।=৪-৪
এত কত শোভা
মনোহরা বিভা-৪-৪
আজ যত কারূকাজ
সবি তোমার জন্য,৪-৪
আহা তুমি খুশি হয়ে
দেখ যদি একটু ছুঁয়ে-৪-৪
এ সাজ অনন্য
ধন্য জীবন ধন্য।।৪-৪
*************
তৃষার চোখের মায়াবী পলক
টোল পড়া গালের... ঝলক
তৃষায় তৃষিত হয়ে
অনামিকায় একটু ছোয়া লাগতে সারা শরীর...।। শিহরণ জেগেে উঠে । চোখ পড়......।।চোখের দিকে । মায়াবি মুখটা আরো মায়াবী হয়ে ... ভালোবাসতে আহবান জানায় ।
টোল পরা গালের ঢেউ ছড়িয়ে পর......... ।
হাসি মাখা মুখে জানতে চায়। ওমন করে, কী দেখছেন ? কছিু দেখছিনা ভাবছি ।
সোহাগের খবর কী ? প্রশ্ন করতেই......।হাসি খুশী ভরা মুখটিতে বিষাদের ছায়া এসে ভর করলো ।
রিজািইন কথা শুনেই মখটা শুকিয়ে গেল গলার স্বর বন্ধ .........।
মুখের দিকে তাকানো ।আচ্ছা আর ডাইট করতে হবে না । ককে খান.........।।
বিদায়’১৪২৪
আমীরুল ইসলাম
স্বরবৃত্ত-৪+৪+৪+২/১
শুধু গল্প শুনে শুনে
দিনটা কেটে যায়
উদাস হয়ে মনটা অামার
উড়াল দিতে চায়।
হালখাতা ভাই সামনে এলে
কপালে হাত পড়ে
হাতিরঝিলে হেঁটেহেঁটে
কষ্ট যায়গো ঝরে।
শুধু গান গল্প শোনে শোনে
দিনটা কেটে যায়
এই ভেবেই মনটা আমার
পাখী হতে চায় ।।
হালখাতা সামনে এলেই
কপালে হাত পড়ে
হাতিরঝিলে হেঁটে হেঁটে
কষ্ট যায় ঝরে
চলে যায় দিন মাসও যায়
বছরও থেমে নাই ।।
শুধু গান গল্প শোনে শোনে
দিনটা কেটে যায়
এই ভেবেই মনটা আমার
পাখী হতে চায় ।।
দিনে দিনে গুনে গুনে
বর্ষ পাতার শেষে
সমাপ্তি এক রেখা টানি
অশ্রু সজল বেশে
চাওয়া পাওয়ার দোদুল পাল্লায়
শুধু দোল খাই ।।
শুধু গান গল্প শোনে শোনে
দিনটা কেটে যায়
এই ভেবেই মনটা আমার
পাখী হতে চায় ।।
ধানমন্ডী টু কলেজ গেইট
৩০-১২-২০১৭
********
আমার নতুন রাঙা প্রভাতে
ছিলাম আমি একা
মাঝে কিছু আয়োজন কিছু রঙের মেলা
নাগরদোলা খেলা
কিছু পথচারি কিছু রাড়াবাড়ি
***********
তৃষার চোখের মায়াবী পলক
টোল পড়া গালের... ঝলক
তৃষায় তৃষিত হয়ে
.আজ..
বকুলতলা আর রমনার বটমূলে
সেজেছে নানা রঙিন ফুলে
নাচে ময়ূরী পেখম মেলে ।।
ফাগুনের আবেশে সাজে তরুনী
পাগল করলো আমার ধরনী
ওগো তুমি কার ঘরনী ???
রত্নার ভাবনা বারবার ফিরে
আসে হৃদয় গভীরে
কিযে রতন লুকায়ে রেখেছো
তোমার মনের মাজারে।।
তুমি মিশে আছো আমার
সুনীল আকাশ জুড়ে
আমিও তাই স্বপ্ন সাজাই
বাঁচি দিগন্তের অম্বরে
সুখের ভেলায় ভেসে বেড়ায়
আলোর মেলার অন্তরে ।।
পূর্ণিমার চাঁদের টানে সাগর
ভাসে ভরা জোয়ারে
রতনে মানিকে অথৈই জলরে
নিশ্চিন্ত তোমার নোঙরে
সেই জোয়ারে বিনা ডরে
তরী ভরি মণিহারে ।।
তুমি শ্রাবনের অলস দুপুরে
রিমঝিম বৃষ্টি ধারায়
পাগল করো উদাস করো
তোমাতে আমি হারায়
হারানো সব খোঁজে পায়
তোমার বাসার করিডোরে ।।
খোজে পাই তোমার ঠিকানায়
হারানো সব খোজে পায়
আমার উদাসী বাউল মনের
তোমার ভাবনা বারবার আসে
ফিরে হৃদয় গভীরে
কিযে রতন লুকায়ে রেখেছো
রত্নার গোপন ঘরে ।।
তুমি মিশে আছো আমার
সুনীল আকাশ জুড়ে
আমি বাঁচি তাই সুখের ভেলায়
কখনো
চাঁদনী রাতের জোছনা হয়ে হাসে আকাশে
মণিহারে ।।
*****************
ইস্ কতদিন দেখিনা তোকে ও আমার বন্ধু ওরে
মতিহার ক্যম্পাসে দেখা হলে আসতি কাছে উড়ে
পাঠক ফোরাম করে করে বন্ধু পেয়েছিস হাজার
সেই দিনগুলি ভালোই কাটয়েছিস হয়না যা রাজার
তুহিন মন্জু লিটন লিজা চলতি তাদের সাথে
শিউ নাজিমুল সুইটি আপেল
******
৩০-১২-২০১৭
শুধু গান গল্প শোনে শোনে দিনটা কেটে যায় =৮-৬
এই ভেবেই মনটা আমার পাখী হতে চায় ।।৮-৬
হালখাতা সামনে এলেই কপালে হাত পড়ে=৮-৬
হাতিরঝিলে হেটে হেটে কষ্ট যায় ঝরে =৮-৬
কেটে যায় দিন মাসও যায় বছরও থেমে নাই ।।=৮-৬
শুধু গান গল্প শোনে শোনে দিনটা কেটে যায় =৮-৬
এই ভেবেই মনটা আমার পাখী হতে চায় ।।৮-৬
দিনে দিনে গুনে গুনে বর্ষ পাতার শেষে=৮-৬
সমাপ্তি এক রেখা টানি অশ্রু সজল বেশে=৮-৬
চাওয়া পাওয়ার দোদুল পাল্লায় শুধু দোল খাই ।।৮-৬
শুধু গান গল্প শোনে শোনে দিনটা কেটে যায় =৮-৬
এই ভেবেই মনটা আমার পাখী হতে চায় ।।৮-৬
********
ক্ষুদার্তের চোখ ভেজা কথায়
০৯-১২-২০১৭
লাজুক মুখে মিস্টি হেসে বাসিয়ে দিলে আকাশ
০৯-১২-২০১৭
হাসতে হাসতে একফোঁটা অশ্রু বা কাদতে কাঁদতে অশ্রু
হদয়ের ব্যকলতা মিথ্যে নয়
অশ্রুঝরা মিথ্যে হতে পারে না
প্রতিশ্রুতিতে ... সন্দেহ থাকতে পারে
আশা অনিচ্তি হতে পারে
শপথ ভংগ হতে পারে
সৌন্দর্যের লাবন্যতা মলিন হতে পারে
হৃদয়ের রক্তখরন যে অশ্রু
তা সত্যি সত্য... তিন সত্যি......
৪ঃ০৪মিঃ
৩০-১১-১৭
ল্যাবএইড, ঢাকা ।
************
হাসলে যখন টোল পরে , কানে যখন দুল পরে
হায়-
মন তো তখন আর রয়না (৩) আমার মনের ঘরে (২) ॥
খোঁপায় যখন ফুল পরে
নাচলে যখন চুল উড়ে
মন কাড়ে সুরে সুরে,
হায় -
মন তো তখন আর রয়না (৩) আমার মনের ঘরে (২) ॥
বন্ধু যখন ছল করে
চোখে যখন জল পড়ে
তবু যদি কল করে -
হায় -
মন তো তখন আর রয়না (৩) আমার মনের ঘরে (২) ॥
০২-০৯-২০১২