বন্ধু  রে  ও আমার বন্ধু রে .........



Ripa Tori                                                                    
পোষ মানাবো যতন করে, খেলনা দেবো কিনে
খেতে দেবো কবরী কলা, দুটি করে দিনে।
ঝর্ণা জলে ভাসাবো তরী, সাথে নেবো তোকে,
জংগী গুলো থাকবে সুখে, লাল পাহাড়ের বুকে ।।😆😄😆 ১০-১১-২০২০



বানাইয়্যা রুটিন করে
গেরাকলে ফেইলা দিলে
লাটাই রেখে ধরে
ছাড়িলে অসীম নীলে।।


ইচ্ছে মতো পাঠাইলা
কত কিছু ঘাটাইলা
মাথার ঘাম পায়ে ফেইলা
সারা জনম খাটাইলা
খাটাখাটি সবি মিছে
তুমি না থাকলে দীলে।।
লাটাই রেখে ধরে
ছাড়িলে অসীম নীলে।।


আমীর মামদী নিত্য কয়
সংসারে কিসের ভয়
আল্লাহ যখন সাথে রয়
নাই কোন ক্ষয়
তালা খুলে চাবি দিলে
কপাট বন্ধ খিলে।।
লাটাই রেখে ধরে
ছাড়িলে অসীম নীলে।।


আমীর মামদী
আল্লাহ যদি সহায় হও


দুনিয়ায় নাই কোন ভয়
সব খেলায় হবে জয়



সবাই ছুটে ক্লান্ত হয়


দুনিয়ায় নাই কোন ভয়
সব খেলায় হবে জয়


আমীর মামদী
আল্লাহ যদি সহায় হও


দুনিয়ায় নাই কোন ভয়
সব খেলায় হবে জয়


সবাই খাটে সবাই ছুটে
সবাই খুজে বাহানা


সবাই করে ছুটাছুটি
সুযোগ পেলেই মুদে
আঁখিদুটি



হাদিস কোরাআন যতোই মানি


সাত পুরুষ এ ঘুরেফিরে


আশা তুমি নিরাশাও তুমি
আমীর ভাবে


যতই করি ছুটাছুটি


তুমি ছাড়া সবই মিছে।
দিন শেষে তোমার কাছেই
যাইতে হবে ফিরে


নিলে দিলে
দীলে মিলে
ঝিলে কিলে
তাল কি পরে ঢিলে


চাবি দিলে খিলে।।


নিউমার্কেটে দক্ষিন গেটে
নীল শাড়ীতে দেখে
প্রথম দেখায় চমকে যে যায়
পিছু নেই কাজ রেখে।।


আবারো দেখা এবারো একা
চাঁদনি চকে
সাহস করে কিছু বলতেই
দিলে মৃদু বকে
বকাঝকা দূরে রেখে
নিলাম হাসি মেখে।।


বকা খেয়ে সুযোগ পেয়ে
হাসি মুখে সাথে থেকে
বলি) হায় ভাষা একি!!


রোজ ইডেনের সামনে রাস্তায়
চটপটির আড্ডায় বেশ
পাশাপাশি হাসাহাসি
খুশীর অফুরান রেশ।


প্রথম দেখা নীল পরী
এখনো চোখে ভাসে
মনটা চায় ঐ দিনটা যেন
হরহামেশাই আসে
পাকাপাকি পাশাপাশি
রেখো যতনে বুকে।।


আজো চোখের তাঁরায়
আলো হয়ে
গভীর রাতে স্বপ্ন হয়ে
ছুঁতে হাত বাড়ায়।


আজ সম্পর্ক পাকাপাকি
নয় তো নকল মেকি।।


চাকুরী খোঁজা  জীবনে
দূসর-আলোর সন্ধ্যায়


দুটি পথে ঘরে ফেরার
আগে


চাকুরী খোঁজা  জীবনে
নিয়ন আলোর ধাঁধায়



বেকার জীবন আলো-আধাঁরী
নিয়ন বাতির  সন্ধ্যায়


দুজনের পথ আলাদার আগে
একটু আনন্দে কাটায়


তবুও ভালো সম্পর্কটা খাঁটি  গোলকধাঁধায় নয় তো মেকি।
তখন পড়তে ইডেনে


মেখে
রেখে






লাখো শহীদের রক্তের বিসিময়ে উড়ালো লাল সবুজের পতাকা
সোনালী সকালে রোদেলা দুপুরে জাতীয় পতাকা উড়ে আকাশে ...।...............
    ..........................................।বাতাসে বাতাসে


ঠিক ঠিক সতিই দারুন জুটি
সারাদিনের ক্লান্তি শেষে
তাই তো তার আলয়েই ছুটি
সতিই দারুন জুটি।।
ভাবী অনেক অনেক ধন্যবাদ ।।



টিভি দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পরেছিলাম।আলভীর ডাকে ঘুম ভেংগে যায়।ওর কাছে জানতে চাই কি হয়েছে?আমার হাত ধরে টেনে তুলতে তুলতে বলে,আব্বু তুমি উঠো তো!!!ওর মুখের দিকে তাকিয়ে আমি তো”থ”।কি!সুন্দর হাতে বানানো একটি জন্মদিনের শুভেচ্ছা কার্ড,আর তাতে লেখা”হেপী বার্থ ডে ডেড”।বুকে জড়িয়ে কপালে চুমো দিয়ে বলি,অনেক অনেক ধন্যবাদ,”আম্মু”।রত্না বিছানার পাশে দাড়িয়ে মিটমিট করে হাসছে।ডাইনিং টেবিলে সাজানো কিছু গিফট ও বার্থডে কেক আর সারপ্রাইজ হিসাবে মণি,রিংকি ও রাইয়ান।আমার জীবনের ৪৫তম বছর শেষে ৪৬তম বছর শুরুর সময়টা এভাবেই কাটিয়ে দিলাম।সুস্থ্য ও সবল দেহের জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই।  


তারিখ-০১-১২-২০১৮


বরাবর,
উপ-মহাব্যবস্থাপক
মানব সম্পদ ও প্রশাসন
বি আর বি হসপিটালস লিঃ
৭৭/এ পূর্ব রাজা বাজার,পশ্চিম পান্থপথ,
ঢাকা-১২১৫


”কারন দর্শানো নোটিশ” এর জবাব প্রসঙ্গে


জনাব,
আপনার প্রেরিত”কারন দর্শানো নোটিশ”সুত্র-বিআরবিহস-পিএফ১৮৭৬/১৮৭৮,২৮-১১-২০১৮তারিখের এর প্রক্ষিতে নিম্মস্বাক্ষরকারীর জবাব নিম্মরূপ:
১।আমি মোহাম্মদ আমীরুল ইসলাম আইডি নং-৯১৮১৭৪৫ ব্যবস্থাপক-পারচেজ অবহিত করছি যে,গত ২৪-১১-২০১৮ ইং তারিখে বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট হতে ১,০০,০০০ পিস লিফলেট তৈরীর রিকুেইজিশন যা আমার বিভাগে ২৫-১১-২০১৮ তারিখে ব্যবস্থাপক কর্মাশিয়াল কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রানা প্রতাপ পাল (সিঃ এক্সিকিউটিব,এসসিএম) এর কাছে কাজটি সম্পন্ন করার জন্য অর্পণ করা হয়।কিন্তু বিষয়টি সর্ম্পকে আমি অবহিত ছিলাম না।
২।কাজটি আমার গ্রুপের হওয়া সত্বেও স্টোর রিকুইজিশনে আমার কোন স্বাক্ষর নেয়া হয় নাই,এমনকি আমাকে অবহিতও করা হয় নাই।উল্লেখিত কাজটি গত ২৯-১১-২০১৮ ইং  সম্পন্ন করা হয়েছে।
৩।উল্লেখিত দুইদিন আমার কাছে মেডিসিন,রিএজেন্ট,হাউজকিপিং ও প্রিন্টিংসহ আরো আর্জেন্ট কিছু রিকুইজিশন ছিল যার কারনে উক্ত রিকুইজিশনটি তদারকী করতে পারি নাই।
তারপরও যেহেতু আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরত আছি,সেক্ষেত্রে অধীনস্তদের কাজের তদারকী ও দাপ্তরিক কার্যাদি বাস্তবায়ন করার জন্য আমার আরো সর্তক ও দায়িত্বশীল হওয়া প্রয়োজন ছিল।
ভবিষ্যতে আমার আওতাধীন সকল কার্যাবলী সম্পাদনের ক্ষেত্রে আরো সতর্ক ও দায়িত্বশীল হবো যার মাধ্যমে সঠিক সময়ে সঠিক কার্যাবলী সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে পারি।
অতএব,বিষয়টি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিকোন থেকে বিবেচনা করে নিম্মস্বাক্ষরকারীর বিরূদ্ধে আনীত অভিয়োগ হতে অব্যহতি প্রদান করার জন্য বিনীতভাবে অনূরোধ করছি।


বিনীত নিবেদক


মোহাম্মদ আমীরুল ইসলাম
আইডি নং-৯১৮১৭৪৫
ব্যবস্থাপক-পারচেজ
বি আর বি হসপিটালস লিঃ
তারিখঃ০১-১২-২০১৮


ফুলের সুবাস হয়ে মিশে আছো এলোমলো বাতাসে
রুপালী জোছনা হয়ে ভেসে আছো রাতের আকাশে ।।


তাইতো সারাদিন ফুলের বাগানে বসে থাকি


তাই তো সারা দিন বেলা অবলা কাটা দেতে পারি
বসে বসে তোমার শরীরের তীগ্র ঘাণ পাই
কখনো বাসার ছাদে/ নদীর ধারে
জোছনায় অবগাহন করি পাই তোমার মধুর ছোয়া
রাগ  


######
রাগ দেখানো মুখটা আমার উধাও সামনে থেকে
জোড় করে ছোঁবেনা আর প্রেমের আবীর মেখে।।


শোনবে না হাসি পাশে বসি রাখবেনা হাতে হাত
ডাকবে না আর বেলকুনিতে দেখাতে পূর্ণিমা চাঁদ
ভাংগাবে না ঘুম আলতো ছোঁয়ায় তুলবে না ডেকে ।।


গালের টোলে ঢাকলে চুলে বলবে না তো কেউ
চুল তোলে নাও দেখতে দাও গালের কাঁপা ঢেউ
বেলীফুলে খোপায় গেথে দেবেনা স্মৃতি রেখে।।


তাকাবে না ডাগর চোখে বলবেনা হরিণ আঁখি
শোনবে না গান মুগ্ধ হয়ে ডাকবেনা গানের পাখি
চলার পথে হঠাৎ থমকে দাড়াবেনা আমায় দেখে।।


দেখবে না  আর কখনো ডাগরচোখে চোখ রেখে


তোমাকে ভালোবেসে রেখেছি আমার মনের গভীরে-২,৩,৩,২,২,২=১৪
কারনে অকারনে সামান্য আচঁড়ে,হৃদয়  রক্তঝরে ।।=২।২।২।২।২।।৪=১৪


আহা ভালোবাসার সপ্ত ডিংগায় চড়ে চড়ে =২।৪।২।২।২।২=১৪
আনন্দে ঘুরে এলাম সাত সাগরের তীরে তীরে =২।২।২।১।৩।২।২=১৪
আপন হয়ে আপন করে,নিলাম তোমায় স্বপ্পনীড়ে।।=২।১।২।১।২।২।৪=১৪


সুন্দর ভূবনে বেঁচে থাকার নব আশা সম্ভারে =২।২।১।২।১।২।৪=১৪
তোমার ছোঁয়ায় ছোঁয়ায় মেলল পেখম নীলাম্বরে ২।২।২।২।২।৪=১৪
কাঁশফুলের পাপড়ী হয়ে ভেসে বেড়ায় তেপান্তরে ।।৩।২।১।২।২।৪=১৪


দূঘটনায় দূভাবনায় চলে এসো ল্যাবএইডে
অসুখে বিসুখে সেবা দিয়ে সময়কাটে


সেরা সেরা ডাক্তারের নিবিড় পরিচযায়
মমতা মাখানো নাসের সেবায়  
চবিবশ ঘন্টায় রাখি নিভাবনায় সেবার মাঝে


ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ


ময়না পাখীর বোল ফুটেছে
ডাকছে আভা মণি
আলতো কথায় মন জুড়ায়
মিষ্টি মধুর ধ্বনি ।।


কাছাকাছি চুড়ই বাসা
বুলবুলি কিছু দূরে
পাখীর গানে ঘুম ছুটে
সূর্য্যি হাসে ভোরে
আমিও গায় তাদের
সুরে যখন গান শুনি ।।


ময়না হাসে ময়না গায়
নাচে ঘুরে ঘুরে
আভার সাথে গলা মিলায়
গায় সুরে সুরে
ময়না এখন ডিম দিয়েছে
সময় পেলেই গুণি ।।


কালো গায় হলুদ পা’য়
মধুর সুর গলায়
বাঁকা ঠোঁঠে শিষ কাটে
সুরের মায়া ছড়ায়
ভাবনা খানা তাে এমন
যেন গানের রানী ।।
............
............।


১৮-১১-১৭
ল্যাবএইড, ঢাকা ।


ময়না পাখীর বোল ফুটেছে ডাকছে আভা মণি
আলতো কথায় মন জুড়ায় মিষ্টি মধুর ধ্বনি ।।


কাছাকাছি চুড়ই বাসা বুলবুলি কিছু দূরে
পাখীর গানে ঘুম ছুটে সূর্য্যি হাসে ভোরে
আমিও গায় তাদের সুরে যখন গান শুনি ।।


ময়না হাসে ময়না গায় আর নাচানাচি করে
ময়না এখন ডিম দিয়েছে সময় পেলেই গুণি ।।


**********


তোমাকে ভালোবেসে রেখেছি আমার মনের গভীরে-২,৩,৩,২,২,২=১৪
কারনে অকারনে সামান্য আচঁড়ে,হৃদয়  রক্তঝরে ।।=২।২।২।২।২।।৪=১৪


আহা ভালোবাসার সপ্ত ডিংগায় চড়ে চড়ে =২।৪।২।২।২।২=১৪
আনন্দে ঘুরে এলাম সাত সাগরের তীরে তীরে =২।২।২।১।৩।২।২=১৪
আপন হয়ে আপন করে,নিলাম তোমায় স্বপ্পনীড়ে।।=২।১।২।১।২।২।৪=১৪


সুন্দর ভূবনে বেঁচে থাকার নব আশা সম্ভারে =২।২।১।২।১।২।৪=১৪
তোমার ছোঁয়ায় ছোঁয়ায় মেলল পেখম নীলাম্বরে ২।২।২।২।২।৪=১৪
কাঁশফুলের পাপড়ী হয়ে ভেসে বেড়ায় তেপান্তরে ।।৩।২।১।২।২।৪১৪


।ও দয়াময়


ও দয়াময় দয়ার সাগর পরপারের কান্ডাড়ী= ৪-৪-৪-৩
তুমি যদি না কর পার সাগরে ডুববে এ তরী।।=৪-৪-৪-৩
জোয়ারের টানে করো পার
দমকা হাওয়ায় ডুবাও আবার
তুমি তো সব পারাপার নাও পার করি ।।
ও দয়াময় দয়ার সাগর পরপারের কান্ডাড়ী
তুমি যদি না কর পার সাগরে ডুববে এ তরী ।।


তুমি যদি থাকো পাশে কোন ভয় নাই
একূল ওকূল দুকূল আমি পার হয়ে যাই ।


তুমি জোর দিলে দীলে
আঁধার পথে দীপ জ্বলে
অথৈ সাগরেও পথ মেলে কূলের তরী ধরি ।।
ও দয়াময় দয়ার সাগর পরপারের কান্ডাড়ী
তুমি যদি না কর পার সাগরে ডুববে এ তরী ।।
======
চলছে বাস নিভছে আলো-
চার দিকে আঁধার
আদিম নেশায় মত্ত কিছু
হিংস্র জানোয়ার ।।


সকাল বেলায় স্বপ্ন ছিল
আলোয় ভরাবে বিশ্ব
শত মাইল পেরিয়ে এসে
ছোয়াঁ’র থাবায় ‍নিঃশ্ব,
রক্তমাখা দূর্বাঘাস
করছে হাহাকার ।


চলছে বাস নিভছে আলো
চার দিকে আঁধার
আদিম নেশায় মত্ত কিছু
হিংস্র জানোয়ার ।।


প্রজাপতির স্বপ্ন ডানা
ভেঙ্গে করে উল্লাস,
প্রতিরোধে ক্লান্ত দেহ মন
স্তব্ধ কন্ঠ শ্বাস,
বাচাঁর করজোড় আর্তনাদ
হাওয়ায় একাকার।


চলছে বাস নিভছে আলো
চার দিকে আঁধার
আদিম নেশায় মত্ত কিছু
হিংস্র জানোয়ার ।।


(চলবে-)


প্রজাপতির স্বপ্ন ডানা
ভাঙ্গলো নিশাচর


কি অপরাধ ছিল তার


বৃস্টিস্নাত
(চলবে-)


স্ট্যাটাসটি পড়ে কিছু না লিখে থাকতে পাড়লান না।আমার আদর্শ,পথ প্রদর্শক উৎসাহদাতা  ,পরার্মশদাতা,অহংকার,শিক্ষক (এইচ এস সি-তে পৌরনতি ৪র্থ বিষয় ছিল),বিবিসি খবর,কাকলি ও অনুস্ঠান,রেডিও নাটকের শ্রোতা হওয়া(বালিশের কাছে রেডিও রেখে শোয়ে শোয়ে শুনতাম),প্রথম চিঠি লেখা শেখা ও লেখা।
ঢাকা বিশ্বঃ পড়তেন।ভোর রাতে আমাদের বাড়ীর সামনে থেকে চাঁন মিয়ার রিক্সা ডেকে আনতাম শেরপুর যাওয়ার জন্য।শেরপুর বা জামালপুর থেকে ঢাকা


(ঢাকার)......
ধানমন্ডির মেয়ে আমি লেকের ধারে বাড়ী ,
মোবাইল ফোন ব্যস্ত আমার চালায় লেটেস্ট গাড়ী।।


কল করে কথা বলে কবি সাজে মেসেজে
গায়ক হয়ে গান শোনায় ভয়েস কলে ইনবক্সে
রোমিওর জ্বালায় জ্বলে মরি হায়  কী করি।।


র‍্যাপ হবে
(নিঝুম দুপুর ঊষা প্রভাত সাঁঝ বেলা মাঝ রাত,
হাসি ঠাট্টায় চায়ের আড্ডায় কাকে ধন্য করি ।।
কাকে গন্য করি।।)


ফাস্টফুড কফি কর্নারে লাঞ্চ ডিনারে ডাকে
কার পাশে বসে থাকি সাড়া দেয় কাকে
ভাবখানাতেই মনে হয় আমি শুধুই তারই ।।


র‍্যাপ হবে
(কেউ বলে সুইট ডার্লিং কেউ হাই বেবি গুডমর্নিং,
ফ্রেন্ডস সার্কেলের উইশিং মিটিং জমে সুপার ডেটিং)


ড্যাশিং পোজে সেলফি চায় একটু তার পাশে
কাছে পেলে মুগ্ধ হয়ে শুধুই মুচকি হাসে
কার আশায় ভরসা করি কার হাতটি ধরি ।।


৥৥৥৥৥৥৥৥৥৥৥৥৥ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
কারো আশায় নেই ভরসা নিজের স্বপ্ন নিজেই গড়ি
কথার সাথে কথা দিয়ে থাকি মিলে মিশে,
কার আশায় ভরসা করি কিভাবে স্বপ্ন গড়ি ।।


=


উন্নয়নের জোয়ারে রাজপথে =
ভাসে নৌকা রে
গাড়ী ডুবে রিক্সা ডুবে
আরো ডুবে মানুষ রে।।


খাল ভাসে নদী ভাসে
অসময়ে সব ভাসে রে
বপন করা সোনার সপন
জলের তলে ধসে রে।।


খনি ভেসে এলো পানি
ডুবলো ভাটীর হওড় রে
গরু মরে মহিষ মরে
আরো মরে মাছ রে।।


ধান ডুবে পাট ডুবে
আরো ডুবে বাধঁ রে
সেই সাথে ডুবে যায়
কৃষকের বাচাঁর সপনরে।।


গুলিস্তান আর শেরাটন
হাজার নয়া নহর রে
কাজীপাড়া তালতলা
ঢাকা নদীর শহর রে ।।


আমার ভাবনাগুলো এলো =৮
মেলো তোমার ভাবনায়=৬
সকাল বিকাল ঢেউ খেলে যায় =৮
তোমার চোখের তারায় ।।৬


ভোরের আভায় দুচোখ মেলে=৮
হাতের কাছে তোমায় পেলে=৮
দিনে রাতে হেসে খেলে =৮
ভাসি সুখের ভেলায় ।।=৬


পাশে বসে সারা বেলা=৮
আমায় নিয়ে করো খেলা =৮
সেই খেলাতে আমি হারায়=৮
তোমার হৃদয় কোলায় ।। =৬


সেই খেলাতে আমার ভেলা
চলে তোমারি মায়ায় ll
===========


======
জানি
কখনো গড়বেনা তাজমহল
হবেনা অশ্রু সজল
শুন্য রবেই আঁচ
তবুও প্রেেমে ভরপূর
যেকোন অলস দুপুর
ভালোবাসার পূর্ণপুকুর
মানি
তুমিই আমার অহংকার
যেকোন দিন বারবার
তোমাতেই আমি চমৎকার
সকালে রোদ ঝলমল
স্বপ্নরা ছুটে উচ্ছল
প্রেমের সৌদ সমোজ্জল।।


জানি
কখনো গড়বেনা
তাজমহল
হবেনা
অশ্রু সজল
শুন্য রবেই
আঁচল


তবুও
প্রেমে ভরপূর
যেকোন
অলস দুপুর
ভালোবাসার
পূর্ণপুকুর


মানি
তুমিই আমার
অহংকার
যেকোন দিন
বারবার
তোমাতেই আমি
চমৎকার


সকালে রোদ
ঝলমল
স্বপ্নরা ছুটে
উচ্ছল
প্রেমের সৌধ
সমোজ্জল।।


কখনো গড়েবনা তাজমহল
হয়না লাল কাজল
চোখেজল
লাজনফল
তারপরো প্রেেমে ভরপূর
অলস দুপুর ভালোবাসায় পূর্ণপুকুর


ঈদ


রমজান শেষে ঈদ আসে আনন্দে ভাসে ধরণী=১৪
ঈদের সকালে দাও বিলায়ে পিঠা পায়েশ ফিরনী।।=১৪


হিংসা ভুলে প্রাণ খুলে,কোলাকুলিতে বুড়ো ছেলে=১৪
এসো ঈদ করি সবাই মিলে যাত্রী এক তরণী ।।=১৪


আমীর ফকীর রাজা প্রজা পাশা পাশি তুলে দুহাত=১৪
আকুল হয়ে করো মোনাজাত,আল্লাহ যেন করে নাজাত=১৪


খুসবো আতর নতুন জামায়,হাসিখুশী এলো ধরায়=১৪
গরীবের মুখে হাসি ছড়ায়,আলোয় ভরা সরণি ।।=১৪


কখন বহে কোন সমীরণ
জানো কী তার কারন ?
দমকা হাওয়া তীব্র বেগে
ভেঙ্গে করে চুরমার
কেন আসে কোথা যায়
জানা নয় কী দরকার ?


উচাটন মন উড়ো উড়ো
গাছের পাতা ঝরে,
এলোমেলো দক্ষিনা বায়ু
বসন্ত আসে দ্বারে।।


সোনালী ফসলে ভরা মাঠ
তবুও গায়ে কাঁপন,
হিমালয়ের উত্তরী সমীরণ
জানায় শীতের আগমন ।।


মাঠ ঘাট চৌচির চারিধার
প্রচন্ড তপ্ত দুপুর,
গা পুড়া পশ্চিমা লু-হাওয়া
গ্রীষ্মে শুষ্ক পুকুর।।


টাপুর টুপুর ঝরে বাদল
বৃষ্টি করে খেলা
পূবালী হাওয়ায় বর্ষা আসে
নদে ভাসে ভেলা।।


টাপুর টুপুর ঝরে বাদল
ভাসে পানসী ভেলা,
পূবালী হাওয়া লাগে পালে
বর্ষায় জলে খেলা ।।
রাঁধা বলে কাঁদা জলে
থামেনা তার নূপুর,
অলস দুপুর পদ্ম পুকুর
সুর বাজে মধুর ।।


থমকে যায় নুপুর।।


দখিনা বাতাস=== বসন্ত
উত্তরী=== শীত
পশ্চিম=== গ্রীষ্মের
পূবে হাওয়া=== দিলে তবেই বর্ষা আগমন হয় ।


গাছে গাছে কদম কেয়া বৃষ্টি ভেজা ফুলপরী=১৬
মেঘে মেঘে ঢেকে আলো নাচে ওগো জলপরী।।=১৬


ঘন মেঘে আকাশ ছেয়ে ডাকছে ভীষন গুরুগুরু =১৬
এইতো এলো অঝর ধারা আশায় বুক ধুরুধুরু=১৬
পূবালী বায় ছুটে আয় তাতেই বর্ষাবাদল শুরু=১৬
ফুটবে ফুল জুটবে ফল ভাসবে বিলে সপ্ততরী।।১৬


কচি কচি ধানের পাতা ঘোমটা খোলে চেয়ে চেয়ে=১৬
টাপুর টুপুর পানির ছোঁয়ায় উঠবে নেচে গেয়ে গেয়ে=১৬
ধুসর মাঠ প্রাণ পেলো তোরে কাছে পেয়ে পেয়ে=১৬
আয় ছুটে আয় জলভরি গগন কোনের নীলপরী ।।=১৬


১১-০৭-১৯৯৯।/১৬।০৬।২০১৭-২২৯ ক,রো।
বার কাউন্সিল ভবন ও ৬৫-নপলা আজিমপুর ।


শোন যদি আমার কথা দেবো তোমায় স্বাধীনতা =১৪
পাবেই শত আদর মমতা মন ভুলানো উদারতা ।।=১৪
মনে তোমার যাহা চায় উড়াইও ইচ্ছে নাটাই=১৪
চলিতে কোথাও বাঁধা নাই বলিতেও নিষেধ নাই =১৪
ছায়া পাবে তেল মাথায় সাথে উদার নির্ভরতা ।।=১৪
পথে পথে হাত উচিয়ে স্যালুট দিবে শতজনে=১৪
শুন্যে ভেসে চলবে শুধু আমার করুনা গুনে =১৪
বাঘিনী সিংহ কাঁপবে ভয়ে দেখবে তোমার দাম্ভিকতা।।=১৪
আমিই মাঝি আমিই কাজী স্রোত চলে অনুকুলে=১৪
এ জীবনে কতজনে হন্যে হয়ে পড়লো এসে পদমূলে =১৪
চুন থেকেই পান খসিলে কাঁদবে দেখে নির্মমতা ।। =১৪


===
হায় বেহায়া বরষা,শাড়ী ভেজায়,সাঁঝ বেলায়,
এই অবেলায় যাবো কোথায়,লাজে ভেজা গায় ।।


এলোমেলো ভেসে এসে ভিজিয়ে দিলে এলোচুল
সাধের বিনুনী যায় খোলে ঢাকলে লাল কপোল
পথিক তাকায় দৃষ্টি বিলোল,কেমনে শাড়ী শুকায় ।।


বৃষ্টি তোমার সৃষ্টি ধারায় আলতো আলতো ছোঁয়ায়
পার্লারে রাঙা সাঁজটি হারায় ভিজে সারা গায়
নিলাজ করো কেন আমায় লাজের ছোঁয়ায় হায়।।


না জানিয়ে কাছে এলে লাজের তাজ কেড়ে নিলে
অসময়ে গা ভিজিয়ে দিলে মুখ লুকায় আঁচলে
কত নয়নের স্বাদ মিটালে,তোমার ছোঁয়ায় ছোঁয়ায় ।।


২৩।০৭।১৯৯৯_৬৫নি.প.লা, আজিমপুর
.nice face... nice picture
nice place..nice capture


আরে ...।


আমার গাছের আম পেকেছে,
আম যে বড় সুস্বাদু
ঐ ছোড়াটি আম পেরেছে,
রাগ করেছে দাদু।।  


ও হায় আমার গাছের আম পেরেছে রাগ দাদু ............।
আরে দাদুর সাথে চলতে গেলে ,দাদুর কথা বলতে গে


আরে ...।আমার গাছের আম পেকেছে , আম যে বড় সুস্বাদু -সুস্বাদু ,
ঐ ছোড়া, আম পেরেছে , রাগ করেছে দাদু ...।।  
ও হায় আমার গাছের আম পেরেছে রাগ দাদু ............।
আরে দাদুর সাথে চলতে গেলে ,দাদুর কথা বলতে গেলে  


@@@@@@@@@@@@


ঢোলক বাজে কন্যা সাজে


মেহদী হাতে আলতা পায়ে গায়ে জ্বলে রোশনাই
বিয়ের সাজে সাজছে কন্যা বাজছে ঢোলক সানাই।।
স্নো দিবো কাজল দিবো
আরও মাথায় টিকলি দিবো
জামাই বাবু হইবো কাবু কন্যারে চাইয়্যা হায় ।।


খবর আইছে আসছে বর ওরে সখি জলদি কর
কন্যার গায়ে শাড়ী দিয়ে এবার তোরা কাইটা পর।


বর আইছে বাইর বাড়ী
মিঠাই খাওয়ায় তাড়াতাড়ি
নানী বুড়ি ছোড়া-ছুড়ি বর দেখতে আয়রে আয় ।।


হাতের রুমাল মুখে ধরা
লাল শেরুয়ানী পাগড়ি পরা
বরের চোখ ছানা ভরা সাথে বোকা দুলা ভাই ।।


০১-০৯-২০০০
&&&&&&&&&&
ও আমার প্রাণের বাংলাদেশ তুমি আমার জন্মভূমি
গৌরবের সৌরবে ভরে বুক যখন তোর গায়ে চুমি।।
কলকল খলখল কত নদীর অমিয় জল
ঝলমল মখমল কত গাছের ফুল ফল
নির্মল বায়ু বয় অবিরল ধন্য তোমার খাঁটি জমি।।
পথেপথে ঘাটেঘাটে বহমান নদীর তীরে তীরে
লাখোলাখো নরনারী জীবন দিলো কত বীরে
তাঁদের কথা স্মরণ করি তোমার মহিমায় মুগ্ধ আমি ।।
সবুজ সবুজ শ্যামলা শ্যামল বনে বনে
গাছেগাছে মাঠেমাঠে পাখীর গানে গানে
সুখ ছড়ায় আমার প্রাণে সকালের সোনার রবি তুমি ।।

**************
আমি প্রশান্ত মহাসাগরের উতাল অশান্ত ঢেউ
অনন্তের নির্ভীক যাত্রী হয়ে সঙ্গে যাবে কেঊ ।।
আমার চলার যাত্রা পথে কোথাও বাধা নাই
সবার সাথে মিতালী আমার যখন যাকে পাই
আমার ডাকে সাড়া দিয়ে তোমরা যাবে কেউ।।
সাগর তলে অথৈ জলে লুকানো মণি রআওক্লজ
কে নিবে গো সঙ্গে এসো দেবো সাতরাজার ধন
দাম দিয়ে যা যায়না কেনা তা নিবে কি কেঊ ।।
যদি সাথে এসো হাসাবো যে তোমায় কাঁদাবোনা
যদি পাশে বসো জড়বো যে তোমায় তাড়াবোনা
আমার পাশে আসনখালি এসো বসবে যদি কেউ।।


***********
বিজয়ে শুভক্ষণে মিশে যেতে চাই লালসবুজের প্রাণে =২*২*২*২*২*৪*২=১২্-৬=১৮
রোদেলা দুপুরে সুনীল আকাশে হাজারো ফুলের ঘ্রানে।।=
=৩*৩*২*২*৩*২*২=১২-৬=১৮
মাঠের পরে মাঠটি সেজেছে সোনালী ধানের শীষে =
=২*২*২*২*৩*৩*২=
যে মাঠেতে লাখো শহীদের লালরক্ত আছে মিশে
আজ অনুজেরা সেই মাঠেতে ছুটে মুক্ত বিহঙ্গমনে ।।


সোনার  ফসলে গোলা ভরে মুখে ফুটে হাসি
উঠোন ভরা ধ্রুব তারা গাজীরা আছে বসি
ভাবনা আমার মুক্ত স্বাধীনতায় শাওন কিবা আঘ্রানে ।।  


*****
বিজয়ে শুভক্ষণে মিশিতে চাই ২*২*৩*১=৮
লাল সবুজের প্রাণে =১*৩*২=৬
রোদেলা দুপুরে সুনীল আকাশে=২*২*২*২=৮
শত ফুলের ঘ্রানে।।=১*৩*২=৬

মাঠের পরে মাঠটি সাজে=২*২*২*২=৮
পাকা ধানের শীষে =২*২*২=৬
মাঠে মাঠে লাখো শহীদে=২*২*২*২=৮
রক্ত আছে মিশে =২*২*২=৬
আজি অনুজ খেলে মাঠে=২*২*২*২=৮
মুক্ত বিহঙ্গ মনে ।।=২*২*২=৬


সোনার  ফসলে গোলা ভরে=২*২*২*২*=৮
মুখে ফুটে হাসি =২*২*২=৬
উঠোন ভরা ধ্রুব তারা=২*২*২*২=৮
গাজী রাশি রাশি=২*২*২=৬
ভাবনা আমার মুক্ত স্বাধীন=২*২*২*২=৮
শাওন কিবা ফাগুনে ।।=২*২*২=৬
************
প্রিয়তমা বাংলাদেশ
************
এক পলকে তোমাকে দেখে
এক ঝলকে চমকে উঠে
দেহ মন ধমনী নাড়ী
তুমি আমার ভালোবাসার মন ময়ূরী ।।
তোমার চোখে চোখ পড়ে
সব আশা পাই যে ফিরে
তোমায় নিয়েই স্বপ্ন গড়ি
তুমিই আমার ভালোবাসার মন মাধুরী ।।
তোমার চোখের দুটি তাঁরায়
সব কিছু খোঁজে যে পাই
আশার আলোয় নয়ন ভরি
তুমিই আমার নৃত্যময় মন অপ্সরী ।।
তোমার চোখের নীল যমুনায়
স্বপ্ন আমার ভেসে বেড়ায়
তোমার তীরেই ভিড়ায় তরী
তুমিই শিকড়ের শিখর ও মন কিঙ্করী ।।
লাখো শহীদের রক্তে মাখা
তোমার মানচিত্র হয়েছে আঁকা
তুমিই আমার আলোর দিশারী
প্রিয়তমার শাড়ী মনে নীলাম্বরী।।


এনেছি তোমায় আমার ঘরে  


আলোর দিশারী
মন তোমারী ।।


৭৭৭৭৭


পাখির কাকলী


পাখির কাকলী  বনে বনে , কিযে সুধা গানে গানে...
ক্লান্তি ছেড়ে শান্তি আনে , আনে সবার মনে মনে ।।
পাখির পালকে চোখের পলকে , থমকে যে যায়
দিগন্ত পেড়িয়ে মাঠ ছাড়িয়ে , ঐ দূর নীলিমায়
গাছ গাছালি বনের সকলি , কাকলী যে চায় অঙ্গনে ।।
নদীর তীরে বালির চরে , পরিযায়ীরা আহার ধরে
কতক রঙে শতক  ঢঙে , মন যে রঙিন করে
সোনালী মাঠের ধানের শীষে ,আছে মিশে প্রানে প্রানে ।।


( আজকে ফেবু বন্ধু কাকলীর একটা ছবিতে মন্তব্য লিখার সময় ইচ্ছে হল আরো লিখতে তাই লিখলাম ।কৃতজ্ঞ ঐ ছবিটার কাছে । )


@@@@@@@@*****&&&&&&&&&


মনটা আমার পড়ে আছে , বয়সা বিলের মাঠে
আমার বয়সা বিলের মাঠে , বয়সা বিলের মাঠে ।।


ঘন কুয়াশা চতুর দিকে, উচু-নিচু কাদা পথে  
শীত সকালে হিম হাতে,পাখী ধরা ফাঁদ সাথে
ইডেলোটাকে ধরবো বলে, চলি এপার-ওপার ছুটে।।
মনটা আমার পড়ে আছে , বয়সা বিলের মাঠে
আমার বয়সা বিলের মাঠে , বয়সা বিলের মাঠে ।।


দাদা ডাকতো হাত ইশারায় , নৌকা নিয়ে চল যাই
মাদার ঘাটের পদ্ম আড়ায়, যেথায় গরুর গা ধুয়ায় ,
লগির সাথে কোচা হাতে , যেতাম কত হেটে ।।
মনটা আমার পড়ে আছে , বয়সা বিলের মাঠে
আমার বয়সা বিলের মাঠে , বয়সা বিলের মাঠে ।।


সফেদ জলে ছুটে চলে,কত মাছ দলে দলে
শান করে কোচা ফেলে মাছের খুন মিশে জলে
আমার হাতে পদ্ম থোকা  দাদা ধরে মাছটাকে ।।
মনটা আমার পড়ে আছে , বয়সা বিলের মাঠে
আমার বয়সা বিলের মাঠে , বয়সা বিলের মাঠে ।।
সবুজ সবুজ খেসারি ক্ষেতে মুঠো মুঠো কালাই হাতে
খরের চুলায় একটু তাতে এক চিমটি লবণ সাথে
মজা করে খেয়েছি কত বটতলার শুকনো ঘাটে ।।


পালিয়ে যেতাম চাঁদনী রাতে, বুট কালায়ের উরা খেতে  
ধান পাহারার ডেরা হতে , আসতো তেড়ে হুক্কা হাতে
না পালিয়ে কাছে নিয়ে, তাকেও দিতাম দু'চারটে ।।


*************
বিজয়ের দিনে দারুন উপহার , যেন পুরো  দেশটাই আমার ।।
**********
উষ্ণ মমতায় যে কাছে নিতে চায় , কিভাবে তাকে ফিরায় ? সে যে আমার মা দিতে পারি তাকে পূরো পৃথিবীটাই ।।
***********
আমার মাথায় পাকা চুল , তোর কেন এত কালো ? তাই বলেই কি বলেই যাবো , তুই আমারও চেয়েও ভালো ?
*****
ডেক্সটপে গানটি ছেড়ে , রত্নাকে সংগে করে , কোরাসের সুরে সুরে , গাইলাম আনন্দ ভরে । ধন্যবাদ লুবনা , ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।


কেউ এখন নাই এই দুনিয়ায় , পৌছে গেছে সবাই শেষ ঠিকানায় ।।
শুভ, শুভ জন্মদিন । সুস্থ্য থাকুক দেহমন , আজীবন , দীর্ঘ হোক এই পথ চলা , পরিযায়ী পাখীর মতন ।। Mahmuda Akhter Flora


ফাল্গুনী #
০৬.০৬.২০১৬


যাকে ভালোবেসে রেখে ছিলাম,আমার গোপন মনে
তাকে অকারনে ফেলে এলাম,এলাম গহীন বনে ।।
ভালোবাসার সপ্তডিঙ্গায় চড়ে
ঘুড়ে এলাম সাত সাগ্রের তীরে
বেচে থাকার সবপ্নের ভীড়ে ফেলে  
স্বপ্ন বিলাসে এসো হেসে আমার দোর খোলা


২২২২২২২২২২


কেমন ভালোবাসা চাও বন্ধু ,একটু বলতে পারো
অবাধ্য হয়ে দূরে থাকার দুষ্টুমিটা এবার ছাড়ো ।।
তোমার প্রেমের হৃদয় পেতে
শত প্রতিদান পারি দিতে
তুমি না এলে সাথে আমায় তবে মারো ।।
কেমন ভালোবাসা চাও বন্ধু ,একটু বলতে পারো
অবাধ্য হয়ে দূরে থাকার দুষ্টুমিটা এবার ছাড়ো ।।
এই হৃদয়ে আসল প্রণয়
সকাল বিকাল সকল সময়
সবই দেব নয় অভিনয়,হাতটা যদি ধরো ।।
কেমন ভালোবাসা চাও বন্ধু ,একটু বলতে পারো
অবাধ্য হয়ে দূরে থাকার দুষ্টুমিটা এবার ছাড়ো ।।


@@@@@@@@@@@@@


ঘুড়ির মেলা


ছেলে বেলায় ঘুড়ি মেলায়,প্রথম দেখি তোমায়
সেই থেকে আজও হায়,আর ভুলি নাই ।।
লাল লাল নীল নীল
কখনো মিল কখনো অমিল
উড়ে ঘুড়ি আকাশ সুশীল,সেকি ভুলা যায় ।।
ছেলে বেলায় ঘুড়ি মেলায়,প্রথম দেখি তোমায়
সেই থেকে আজও হায়,আর ভুলি নাই ।।
মনে জাগে কিশোর স্মৃতি
ক্লান্ত বেলায় চপল দ্যুতি
সব ভাবনায় পড়ে যতি,তুমি পাশে নাই ।।
ছেলে বেলায় ঘুড়ি মেলায়,প্রথম দেখি তোমায়
সেই থেকে আজও হায়,আর ভুলি নাই ।।
                             -১০.০৯.১৯৯৯


@@@@@@@@@


শিল্পী মনের মাধুরী দিয়ে দেখি ছবি ঝলমল
বক শালিকের পালক ভিজিয়ে আঁকি নদীর কলকল।।
অপরূপা যে ছবি স্মৃতি পটে
তুলির আঁচড়ে ভেসে উঠে
কুঁড়ি কলির মতো ফুটে পাপড়ি কোমল মখমল ।।


১১.০২.১৯৯৯


জল রঙে আঁকি আঁখি তেল রঙে কপোল
রঙে রঙে রঙিন তনু পৃথিবী দেখে বিভোল
রংধনু লাজে মুখ ঢাকে
অলি ছুয়ে যায় অনুরাগে
সারি সারি ফুল বাগে উঠলো হেসে কমল।


বিজয়ে শুভক্ষণে মিশিতে চাই
লাল সবুজের প্রাণে
রোদেলা দুপুরে সুনীল আকাশে
শত ফুলের ঘ্রানে।।

মাঠের পরে মাঠটি সাজে
পাকা ধানের শীষে
মাঠে মাঠে লাখো শহীদে
রক্ত আছে মিশে
আজি অনুজ খেলে মাঠে
মুক্ত বিহঙ্গ মনে ।।


সোনার  ফসলে গোলা ভরে
মুখে ফুটে হাসি
উঠোন ভরা ধ্রুব তারা
গাজী রাশি রাশি
ভাবনা আমার মুক্ত স্বাধীন
ফাগুন কিবা শাওনে ।।


========