জীবন সংসারের তরে নিতে নিতে হয়েছে অনেক ঋণ,
বাড়ী, গাড়ী থাকলেও তা বন্ধকে ঋণগ্রহীতা   অসহায় দীন।
এ সমিতি, ও সমিতি ঘুরে সদস্য হয়েছে সে সবগুলোর,
প্রকৃত সমবায়ী হয়নি সে সমবায়ের তরে করেছে জীবন পার।


দীর্ঘদিন করেছে সে সমবায়ের পক্ষে তথাকথিত কাজ
এখন সমবায় নিয়ে কথা বলতে পায় সে সর্বদা লাজ।
ধরাকে সরা জ্ঞান করেছে শক্তিমত্তায় সদা সর্বদা
বুঝেছে এখন ভেঙ্গেছে সমবায়ের মূলকথা একতা।


যত পার নাও ঋণ, এ সমিতি ও সমিতি থেকে,
কালো তালিকাভুক্ত হয়েছে সব সমিতি গেছে বেঁকে।
বেশী লোভের তরে টাকা খাটিয়েছে সে ভুল জায়গায়
সব সমিতি এখন তাকে খুঁজছে, তার দেখা নাহি পায়।


শুধু টেনশন আর টেনশন এভাবে চলেনা জীবন
সমবায় সমিতি খুবই উপকারী সে নিজেই হয়েছে দমন।
জীবনের কথা বলে যায় সে সবাইকে এসন্ধিক্ষণে,
বলে কখনও দিওনা জামিন কাউকে ভুলো মনে।


সঞ্চয়ের মনোভাব থেকে সরে গেছে সে দূরে,
ঋণ খেলাপী হয়ে সদস্য পদ তার গেছে মরে।
সঞ্চয়ের মনোভাব ছিলনা তার কাছে কখনও,
চিন্তা ছিল কখন পাবে কোনভাবে বড় ঋণ যদিও।


কিভাবে শোধিবে ঋণ হিসাব ছিলনা তার ভাই,
এখন বন্ধ,ু সুহৃদরা যারা ছিল কাছে কেহ নাই।
সিন্ডিকেট  করে আবারও চলেছে সে নতুন ভাবে,
স্বপ্ন আবারও যদি কোন ভাবে টাকার দেখা পাবে।


যখন টাকা ছিল বন্ধুর ছিল না অভাব তার,
এখন সে নিঃস্ব তাদের দেখা পাওয়া ভার।
প্রোডাক্ট কিনলে আজ পেতে হতনা সে আর্থিক কষ্ট,
টাকা দ্বিগুন হত  চিন্তা থাকতোনা, হতনা পথ ভ্রষ্ট।