শিশির টলোমলো রূপোলী সকাল
দূর্বার প্রাণে ঝরে পড়া হাসি,
আটচালা ঘরের পিছুটান।
সবকিছু থেকে যায় নিভৃতে
ছেঁড়ে না ছেঁড়ে না সম্পর্কের টান।

ঘর আঁকি ,মায়া গড়া ঘর মাটির নঁকশায়
চঁড়ুইভাতির দুপুর বা হেলানো বিকেল
ঝুপকরে নেমে আসা সন্ধ্যে ...
মালতির ঠোঁটের মিষ্টি লাজুক হাসি
ভুলিনা কিছুই, ভোলেনা অভিলাষী মন।

সূচনা পেরিয়েছে লাজুক ঠোঁটের ...উম..উম
শুধু বদলে গেছে স্বাদ...বর্গক্ষেত্রের মাপ।

সময়ের ঘরে ফেরেনি সময়,
হাতের ঘড়িতে গড়িয়ে যায় কাটা।
এক চুমুক ড্রাই জিন কিংবা ভ্যাট সিক্সটি নাইন
টুংটাং গেলাস- মন ভরেনা।
যতটা চাই লেবু চা- ঠোঁটের চুমুক...
নাহ আর কিছু না।

বুনো বাতাসে ভেসে যায়
সুখের সেমিকোলনে থমকে থাকি
ইচ্ছে -অনিচ্ছের নদীর বাঁকে।

ভাল থাকা মানেই মিথ্যের অভিনয়,
প্রবাল দ্বিপের জীবাশ্মের গল্প,
আর উদাস দুপুরের হাওয়া।

আঁচল ভাঁজে অমলিন স্বপ্নবাধি
বেহালা সুরে বাজে দখিনা বাতাস
স্বপ্ন ফেরীর রাতে -
বসন্ত আসে বাগান বিলাসের বনে
কোকিল ভোলে কুহু কুহু গান।