হাজার বছরের খুঁজে ফেরা হৃদয় পেয়েছে তৃপ্ততা,
থমকে গেছে যৌবনাময় পূর্ণিমা দেখে।
বৃষ্টি হয়ে ঝরে পরেছে কবিতার শব্দ মালা,
স্বপ্নিল ক্যানভাস আজ বাস্তব দৃশ্যপটে।


কত দিন খুঁজেছি তারে, কত রাত থেকেছি নির্ঘুম…
মায়বীনির হৃদয়হরণী চোখ।
যে চোখের নেশা প্রতি নিয়তই করছে উন্মাদ,
গিলে খায়, খুন করে, বাঁকা ঠোঁটের হাসি।


নিজের অজান্তেই হারাই নিজের সকল সত্তা,
জাত ধর্ম বর্ণের ঊর্ধ্বে উঠে করি প্রেম দেবতার পূজা।
মহাদেব কিংবা গুন দার কবিতার মানে খুঁজে পাই,
জীবনানন্দের বনলতার কেশের গন্ধ ভেসে আসে…


শরীর জেগে ওঠে রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ‘র গানে,
শেষের কবিতার লাবণ্য, নয় সাক্ষাত প্রমীলা দেবী ।
আবেগ স্বতঃস্ফূর্তভাবে দাপিয়ে বেড়ায় কামুক দেহে
নৈঃশব্দ্যের জোছনা বিলাসে কবিতা হয় অবিনশ্বর …