ঈদুল আযহারদিন সকাল দশটায়
তোমার সন্ধাণে আশায় বুক ফুলিয়ে উঠল,
অমনি পিঞ্জর ভেঙে কবিতাগুলো উড়ল
এক দুই তিন চার করে ...
আজও উড়ল, উড়বে আগামিকালও ......
তোমার ডানায় ভর করে,
সে মানবেনা কোন বাধা বিপত্তি
শুনবেনা কারো বারণ,
তোয়াক্কা করবেনা কারো হামকি ধামকি!


সে ছুটবে, সে ঘুরবে,
সে ভাঙবে, হয়ত মরবে-
তবুও নিজের মতই বলবে, চলবে-
আপন খেয়ালে ... মন চায় যখন যেখানে;
শহরবন্দরে রাজপথ নদীঘাট হাটবাজারে,
স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় দেশবিদেশ-
বস্তি, অঝো পাড়াগাঁ এমনকি বেশ্যাখানায়।


সে জীর্ন-শীর্ণ মলিন গাছে ফুটাবে ফুলফল
গরীব দুঃখীর জন্য আবেদন নিবেদন
সন্তানহারা বাবামায়ের হবে শিশু,
অন্যায় অত্যাচারের জন্য দাবানল...
অহঙ্কার অহমিকা দাম্ভিকতায় আযরাঈল,
কারো মিথ্যে উপহাস টিটকারিতে সে নয় বিচলিত!!
সে দূর্বার, সে দূর্জয়, সে অনির্বাণ বর্ণালী সাদাকাশ।


তোমার সংঘে নিত্য মগজ চর্চা
জাগে সুবোধ হওয়ার লিপ্সা
মন মননে সুপ্ত দিপ্ত প্রতিভা
বাড়ে সামাজিক দ্বায়-বদ্ধতা,
ধূলিকণা হয় পরম শান্তি বৃষ্টি
দৈনন্দিন তোমার হোক জয়ধ্বণি।।


২৬ বৈশাখ, ১৪৩৫
০৯ মে, ২০১৪
০৯ রজব, ১৪৩৫


ভালুকা, ময়মনসিংহ