তোমায় তো অনুমতি দেওয়াই আছে
আবার কেনো চাইছো!
আর তুমি তো সারাক্ষন আমার হৃদয়েই থাকো
স্পন্দনে স্পন্দনে শিরা উপশিরায় অস্হিমজ্জায়
শুধু মাত্র দেহটা হাজির হলে এখন,
তোমার ভেতরই তো আমি ডুবে থাকি।
হাজার তুলিতে নানান ভাবের ছবি আঁকি
কখনো কুয়াশাচ্ছন্ন ঘন কালো ঘোলামেঘ!
আবার শিশির মারা সকাল, সূর্যের আভা,
হারিয়ে যাই বন বাদাড়, পাখির কিচির মিচির
ঝিলের ধার কাঁশের পাশ বলাকার ঝাক।  


তুলি এমনও ছোঁয়;  
কখনো তোমার আমার চলার পথ যদি যায় থেমে
তবে নদী সাগরে মিশবে কোন পথে কোন ঠিকানায়।


পরক্ষনেই ছিড়ে ফেলি- না এ হতে পারেনা, আঁকি;
সাগরের কোনায় হেলান দিয়ে পাশাপাশি দু’জন
শত বাধা প্রতিকুল আবহাওয়ার মধ্যেও  
একদিন ঠিকই আমরা পৌঁছি গেছি হিমালয়ের চূড়ায়।


(কবি বন্ধুবর, বেশি ব্যস্ততার কারনে আপনাদের কবিতা পড়তে পারছিনা জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।)



শুক্রবার
০৫ পৌষ, ১৪২১  
১৯ ডিসেম্বর, ২০১৪
২৫ সফর, ১৪৩৬


ভালুকা, ময়মনসিংহ