নিজ কক্ষে ঘূর্ণায়মান পৃথিবী সূর্যের চারদিকে
গ্রিক পুরাণে বর্ণিত-তাদেরই পূজা করা হত,
পুট পূর্তি অমৃত সুধা মুখে স্বর্গের দেবতা বলে।
সুযোগের হাতছানিতে ক্ষমতা লোভী মানবজাতি
ছিনিয়ে নিতে চায় স্বর্গের আসন,বেঁধে যায় যুদ্ধ
তমুল ও প্রকান্ড,হয়ে যায় উলট-পালট বিশ্বভ্রামন্ড
তবুও থামে না যুদ্ধ,অবশেষে সহসা
ট্রয় নগরী পরিণত হয় ধ্বংসের কোপানলে।
সভ্যতা থেকে সভ্যতা-
সময়ের বিবর্তনে বর্তমানের ধারায় নিচিহ্ন নিশানা,
কখনও জিউস,কখনও প্রমিথিউস,কখনও স্বর্গ দেবতারা
জয়ের উল্লাসে আর জাগ্রত হয় না,
আর আসে না ফিরে মর্ত পাতালে মানস কল্যাণে।
এটাই কি দেবতাদের ধর্ম,নাকি তাদের রচিত কুকর্ম?
নাকি ক্ষমতার লড়াইয়ের ভয়ংকর পরিকল্পনা?
এসবই কি বাস্তব নাকি কল্পনা?
সত্য নাকি মিথ্যার আদলে ঢাকা?
সহসা মনে প্রশ্ন থেকে আসা প্রতিউত্তর-
বিশ্বভ্রামন্ডের সবকিছুরই তিনি সবার মাঝে
সবকিছুরই নিয়ন্ত্রন তারই কাছে।
তিনিই সব দেবতার উর্ধ্বে-
মহাবিশ্বের একত্রিত সব জ্ঞানের আলো
যার কাছে পরম বিন্দু হলো।
যার তরে নিত্য কর্ম করে দিবা-অহ,
বিশ্বভ্রামন্ডের পরাক্রমশালী তিনিই স্বয়ং আল্লাহ।