কি আর বলব সেই শ্রমজীবী মানুষের কথা ,
কতোটুকুই বা দেখেছি তাদের কষ্ট, কতোটুকুই বা জানি তাদের ব্যথা ।
আমি দেখেছি তারা শ্রম দিয়ে অন্যকে সুখী করে,
অথচ তাদের নিজের ঘরেই দুঃখ হাহাকার করে ।
তারাতো গড়েছে অট্রালিকা কতনা দালান ঘর
কেউ তো নেই রাখার মত তাদের খবর
এই শহর, ওই শহরে যত বড় বড় অট্রালিকা
এসব তৈরিতে শ্রমজীবীদেরই সব চেয়ে বড় ভূমিকা
নদীর ওপর আছে যতো ব্রীজ আছে যতো সেতু
খেটে খাওয়া এই মানুষ গুলোই কিন্তু করেছে সব কিছু
হাসি মুখে তারা শুধু দিয়ে গেলো শ্রম
তবুও তো পায়নি শ্রমের মূল্য তাদের বেঁচে থাকাটাই যেন কঠিনের সমতুল্য
জীবন তাদের নিরাপত্ত্বাহীন করে বিরাজে
হয়ত ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে না সহজে
স্বার্থের চাকায় অসহায় মেহনতী মানুষগুলো হচ্ছে পিষ্ঠ
দুবেলা খেতে আর জীবন চালাতে তারা খুবই অতিষ্ঠ
শুনেছি কতো শ্রমিকের স্বার্থ রক্ষায় নেওয়া হলো কতো কর্মসূচী,
তবুও তো হল না আজও তাদের অধিকার রক্ষা, তবে কি স্বপ্নটাই ছিল মিছেমিছি
সকলেই তাদের কে নিয়ে আজও তামাশা করে
এখনও অবধি আলো ফিরে আসেনি তাদের ঘরে
নিরাপত্ত্বা হোক শ্রমজীবীদের জীবনের
সুখ শান্তি আসুক তাদের,
ন্যায্য পাওনা বুঝে পাক সময়মতো
দোয়া করি এই পৃথিবিতে শ্রমজীবী মানুষ আছে যতো