ধ্রুপদী সাহিত্য বলতে যা বোঝায় তা ছিল না .........


ভোঁতা  একটা গল্প, ভুতুরে উপসংহার আর  কালক্ষেপণের প্রচেষ্টা ছিল মাত্র।


সেইদিন আকাশে চাঁদ ছিল, চাঁদনী ছিল না কোন,


নক্ষত্রের বুকে ভর করে জেগে ওঠা মঙ্গলের চিরচেনা খাঁদে বিচার বসেছিল ডিমস ও ফিবসের।


সূর্যের একচ্ছত্র আধিপত্য আর শোষণের জ্বালে পিষ্ট হয়েছিল বিচারালয়।


মর্তের পৃথিবীতে নেমে এসেছিল জরা ব্যাধি, রোগ শোঁক নিমিষেয়।


প্রশান্ত মহাসাগরের বুক চিরে জমা হয়েছিল হিমায়িত জল,


ফসফরাসের মৃদু গন্ধে আর গিটারের শব্দে কেঁপে  উঠেছিল  বুড়জো দুবাই, তাই পেই এর মত অট্টালিকার প্রতিটি ইট।


সুদীর্ঘ বারলিন প্রাচীরের তিরে লাখো কোটি মানুষের ক্রন্দনধ্বনিতে পতন ঘটেছিল সভ্যতার।


খসে পরা উল্কা আর কৃত্তিম উপগ্রহের  মিলনে চ্যুতি ঘটেছিল যান্ত্রিকতার।


নান্দকিতার গালে চড় মেড়েছিল প্রকৃতির উদ্দাম নৃত্য।


মহাকর্ষ আর অভিকর্ষের চিরায়ত তত্তে  ঘটেছিল ছেঁদ।


চারিদিকে  লাশের মিছিল, এ যেন শুধুই মৃত্যুপুরী আর লাশ কাঁটার উৎকট গন্ধ..................।।