আজ সেই মহিরূহ দাড়িয়েই
সজাগ সুদৃঢ় শির তুলে,
ব্যাপ্ত হরিৎ মাঠে ইউকেলপটাশ।
যার তলে বসে অভিমানির বইতো
দুঃখ বিরহ যন্ত্রনার অশ্রু।
তার স্নিগ্ধ শীতল ছায়াতল ছিল
অভিমানির সোনার কুঠির গৃহ।
যার কোকর হতে ধ্বনিত হত
ঝিঁঝিঁ পোকার নির্জনতার হাহাকার।
গঙ্গাফড়িং, উড়চিংড়ার অবাদ্ধতা
চলতো অভিমানির সাথে।
যার  শীতল ছায়া দিতো
অভিমানিকে একদন্ড শান্তি।
আজ আবার ফিরে এসেছে
সেই অভিমানির বহুবছর
অতিক্রম করে।
আজ বিরহের বহ্নিশিখা,
তুলবে আবার অশ্রুর
সলিল ঢেউ-
আবার আজ ফিরে পাবে
সেই দুদন্ড শান্তি অভিমানি।