অতঃপর এগুলো সেই সোনার তাজ পরা
গুখেকো ইলিশমাছ---
এদের মা মাছেরাও একসময় গু খাওয়ার তীব্র নেশায় চিবিয়ে খেয়েছিলো অন্য মাছেদের ধড় মাথা লেজ----


জনশ্রুতিমতে কেউ তিরিশ হাজার বিপ্লবীমাছ
আর কেউ দশ হাজার
ঈগলমাছকে খেয়ে খেয়ে বাঁচতে চেয়েছিলো নিরোগ নিরালা----
হায়! মহাকালের শাপে এরাও হয়ে গিয়েছিলো
গুটিকয় পাগলা ষাঁড়মাছেদের প্রাতঃরাশ।


কিন্তু এতেও এদের ছা-পোনাদের কোনো শিক্ষাই যে আর হোলো না
শিখার মধ্যে এরা কেবল এদের মাতৃপুরুষদের কাছ থেকে কৌশলে শিখে রেখেছিলো
শুধুই গু খাওয়ার সে আদিম কৌশল।


যতই আধুনিক আর সুখাদ্য ঢালোনা কেন এদের খাদ্যনালীতে
গলায় রুদ্রাক্ষের মালা আর হাতে তছবিহদানা
ঝুলিয়ে রাখলেও এরাতো গু খাবেই---


এদের গু খাওয়ার পথে যারাই কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
লুকোচুরি খেলার নাম করে
এরাও গাছের গুঁড়ির আড়ালে নিয়ে গুঁতিয়ে গুঁতিয়ে খাবে সেসব হতভাগা মাছেদের জাত বংশ আর বীজ


কিন্তু কে জানে এরাও কবে কখন হয়ে যাবে
ওৎপেতে থাকা ক্ষুধার্ত পিরহানাদের সান্ধ্যকালীন
কিংবা দুপুররাতের উপাদেয় ভোজ!