আয় সমশ্বরে করি সমর
(রনি ই রানী)


আয় দঙ্গল বেঁধে
বন,জঙ্গল, পাহাড় চূড়া,পেরিয়ে।
আয় পুঁজিবাদের প্রাচীর সামীনা
এক নিমিষে দেই গুঁড়িয়ে।
আয় সব সীমানা ছাড়িয়ে, সব বাঁধা পেরিয়ে
আয় পুঁজিবাদের রক্ত চক্ষু উপড়ে ফেলি।
আয় অন্দর থেকে কন্দর, বাজার থেকে বন্দর
আয় সর্বহারা সাম্যের নিশান তুলি।
আয় থাকিসনা আর অর্ধচেতন
কে উড়াবে তোর বিজয় কেতন?
আয় সমশ্বরে করি সমর
করিসনা হাহাকার,করিসনা রোদন।
আয় সলিল মুছে আমার পিছে
আয় করব দলিল দুনিয়ার জমিন।
আয় দঙ্গল বেঁধে নবীন, প্রবীণ
আয় বন্দী করি পুঁজিবাদের কালো কমিন।
আয় আয় দেখনা চেয়ে
পুঁজিপতি হায়েনাগুৃলো হো হো করে হাসে
মোদের থাবার তলে মারব ওদের ভরিয়ে দেব ধরণী ত্রাসে।
আয় পুঁজিবাদের কাঁচের দেয়াল চূর্ণ করে দেই
ঐ রক্ত ঘামের সিংহাসনে আসন করে নেই।
দয়ার দানে বাঁচবনা আর
আয় করব এবার মহারণ।
আয় সর্বহারা ছিনিয়ে নেব
মোদের হাতে গড়া সভ্যতার সিংহাসন।
সাহস থাকে সামনে আয়
ওরে ও পুঁজিবাদের পাঠা।
তোদের কপালে মারব মোরা
বিষ্ঠা মাখানো ঝাঁটা।
টের পেয়েছি ঢের সয়েছি
পুঁজিবাদের প্রহসন।
জীবন দিয়েই কেড়ে নেব
মোদের স্বপ্নময় সিংহাসন।
ওরে খান্নাস তোদের শীতল ঘরে
এলিয়ে রাখিস পুঁজিবাদের গা।
সর্বহারা চোখের জলে
টেপে তোদের পা।
এবার থাম রে পুঁজিপতি নেব তার দাম
মোদের  এবার পালা এসেছে
ঝরাব তোদের ঘাম।


রচনাকাল :৮ পৌষ ১৪২৩ বঙাব্দ
পাথারিয়া বাজার,দিরাই,সুনামগঞ্জ।
সকাল:৬ :০০ ঘটিকা।