আয় নবীন সৈনিক
(রনি ই রানী)


বজ্র যেমন গর্জে ওঠে গগন দেশে
আয় রে তেমন নবীন সৈনিক মাতাল বেশে।
আজি রূদ্র ঝড়ে ক্ষুদ্র যেমন হারায়ে সব
নীড় হারা পাখির মতন করিছে কলরব।
তেমন করে রোদন ওদের দেখতে চাই
সাম্য আজি কাম্য তাই, সাম্য ছাড়া কিছু নাই।
আজি নিথর দেহে থাকিস না আর সত্যের সুর সৈনিক
আয় কাঁদিছে দেখ পথের ধারে ঘরহারা কত দৈনিক।
আয় অসার অসুর বাজায় কাঁসর
আয় রে সত্যের সৈনিক,আয় রে আমার সাম্যের দোসর।
অগোচরে এ  বিশ্বচরাচরে খাবি আর কত মার
আয় রে সত্যের সুর সৈনিক, রুখে দাঁড়া করে দে সব চুরমার।
দামি পাথরের দূর্গ আজি করে দেই ধূলিসাৎ
আয় চিরতরে মিটিয়ে দেই কালো পুঁজির স্বাদ।
আয় পুঁজিপতির নগ্ন দেহ  ধূলির চরণে ঠেকাই
চিরতরে চৌচির করি ধনীর ধনের বড়াই।
পুঁজিপতির ভৃত্য হয়ে থাকবি কতকাল?
একটু ভুলে মা,বাপ তুলে দিচ্ছে যারা গাল।
লড়াই করে অবনী পরে বাঁচতে হবে জানি
আয় পুঁজিপতির পাষাণ বুকে বিষের বিষাণ হানি।


রচনাকাল :১০ পৌষ ১৪২৩ বঙাব্দ


ভার্ড চক্ষু হাসপাতাল,সুনামগঞ্জ।
সকাল:১১:০০ ঘটিকা।