বহুরুপতার অগ্নিকুণ্ডে জরাজির্ন ছাই
নতুন  করে যৌবন জুড়ে, নাগর লিখে তাই
ভেপসা হাওয়ায় সাধের জীবন পুড়ে করে ছাই
খুঁজিলে সব নষ্ট জীবন অন্ধকারে পাই।


প্রেমিক পেলে ধান্দা করে খুলছি অর্ন্তবাস
মাতাল হয়ে মৃদু আলোয় ছাড়ছি ভারি শ্বাস
নেশা হয়না প্রেম গিলে আর প্রেমিক শ্রেষ্ট নেশা
ছাড়িয়ে গেছে মাত্রা দন্দে রাখির নতুন পেশা।


শিশার গলন যোনির ভেতর উষ্ণ বরন ছোঁয়া
চুমুর পরশ পেলে আবার শরীর যাচ্ছে খোয়া
আগুন জ্বলে রঙ্গিন রাতের, ওড়ে ঝাপসা ধোঁয়া
নতুন প্রেমিক পূজো দিলে পর যায়না ছোঁয়া।


পালা বদলে চার দেয়ালে আটকে দেয়া প্রিতি
বস্ত্র বিবর ভালোবাসায় ভাসিয়ে তোলে স্মৃতি
রিতির আদল  কামসূত্রে, রখে না আর নীতি
প্রকাশ করে লাভ কি বলো জমানো জাল কৃতি।


দু'চারজনে হয়না শীতল,রক্ত মাংসের শরীর
লাগাম ছিড়ে এঁটে বসে, শক্তি বাড়ে কড়ির
কামড় বসায় ঠোঁটে আগায়,কার্য বাড়ে বড়ির
যৌন লিলায় নিপিতারা, উপমা হয়  পরির।


ধর্ম কর্ম বিবেক বুদ্ধির থাকে না জাত পাত
নষ্ট কর্ম মিথ্যে ছলে  দেখায় অজুহাত
কাম্য শুধু থাকে যেনো এমন নীলাভ রাত
হয়না যেনো পাশ ফিরিয়ে নেশার ঘোরে কাত।


সুখের খোঁজে উল্টো প্রেমে ঝরে কাম রস
তাল মিলিয়ে নাগরও তাই করে তারে বশ
বদল করে সংখ্যা এখন দাড়িয়েছে দশ
নতুন নাগর কাছে এলে বাড়তে থাকে যশ।