পৃথিবীর যতো দ্যা ভিঞ্চি - বেঁচে আছে এখনও ঘুরে ঘুরে;
অথচ নকল জ্ঞানীরা এখন প্রমত্ত তাদের চামড়া চিবিয়ে খাবে বলে।
বারুক যুগের সকল নিপুণ পলিম্যাথ কিংবা
রোম্যান্টিক যুগের তীব্র সংবেদনশীল আত্মারা,
প্রতিনিয়ত ধরা দিয়ে যায় আমার ধ্যানের আসনে।
ভিন্সেন্টের নীলাভ বিষন্ন রঙ অথবা জপ্লিনের
বিদ্যুৎ গতির সুর সব নিভে যাচ্ছে হিংসুটে প্রফেসরদের
বার্থডে পার্টিতে এক এক করে।
আমি শুধু বেঁচে আছি নিঃসঙ্গ এক ভিঞ্চি হয়ে
এইখানে, এই সমতলের চতুর কাঠমোল্লাদের দেশে।