যীশু একজন “মহামানব” মানুষের মাঝে,
এসেছিল মা মেরীর কোলে;
আমাদের মতোই একদিন বড় হলো,
মা মেরী সহায় ছিল বোলে।
ধরণীর দুঃখকষ্ট ঝড়ঝাপটা সব শয়ে,
বেঁচে ছিল, বাঁচে মানুষ যেমন করে;
বড় হলো, প্রকৃতিকে বুঝতে শিখলো,
চিত্তের চেতনার আলোকিত আলো ধরে।
ভেবেছে মানুষের মঙ্গলের কথা,
দিয়েছে দিশা মানুষের জীবনের উত্তরণে;
যেমনটা দিয়েছে হযরত মহম্মদ, অহিংস বুদ্ধ,
ওরা সবাই ছিল মতের স্রষ্টা মননে।
দেখায়েছে পথ- সাম্য, সমতার,
সারা জীবন কষ্ট স্বীকার করে;
এরাই মানুষের কাছে মহামানব,
শান্তির বার্তা নিয়ে ঘুরেছে দ্বারে দ্বারে।
আমরাও হতে পারি কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ,
ওদের মত চেতনার আগুনে পুড়ে;
ব্যথিত হৃদয়ের বেদনা হরিতে,
চিরদিন থাকিব মানুষের হৃদয় জুরে।
তাই বলে ঐ মানুষ- মহামানবেরা,
ব্রহ্মবাদের অন্ধকারে ঈশ্বর কেউ নয়;
জন্মের পরে সেই মৃত্যু এসে,
ওদের মিশায়েছে ধরার মানুষের মৃত্তিকায়।
১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪২৫,
ইং ২৫/০৫/২০১৮,
শুক্রবার, বেলা ১১টা। 483 dtd 26/05/18.