কি তার নাম দিব,কিভাবে সংজ্ঞায়িত করব
রুপ তার ঝরে ঝরে পড়ে
রুপের বাহারে সে যেন মোহিত করে তার সন্তানদের।


দূরে ইপিল ইপিল বাগান-অতপর পদ্মার উপর স্থাপিত নীলাভ গাছপালা,
যা কুস্টিয়ার চিহ্ন।
সবুজের মহিমায়- আমার জন্মভুমি চরকুড়ুলিয়া।


পশ্চিমে বাগান ভরা মাঠ-
দুই নম্বর-চার নম্বর,অষ্টাশির বাগান
রব্বেল মাঝির ঘাট,
খেজুর তলার কথা না হয় বাদই দিলাম,
কারন তা অচিরেই ভেংগে যাবে পদ্মাগর্ভে,
রুপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নদী শাসন হয়তো প্রতিরোধও করতে পারে এ ভাঙন।


কাঠাল তলার মাঠ,
যেথায় বাসা বাধে মৌমাছির ঝাক।
মধুর লোভে পাগলপ্রায় আলি-নাসিম-আলামিন-আবুহুরাইরা,চাক ভাঙে মশাল হাতে নিয়ে।
মধু চুরির লোভ জাগে পন্ডিতপ্রানী শেয়ালের মনেও।


পশ্চিমের দিগন্ত -
দেখতে একটা দিন লেগে যাবে।
মেগার দারি-বাঙালপাড়া-সোনারচর আর তালবাড়িয়া ঘাট,
কি দারুন দেখতে।


কি তার নাম দিব ভাবছি,
শুধুই কি চরকুড়ুলিয়া?
নাকি অপরুপ চরকুড়ুলিয়া?


||
২০/০৮/২০১৭