রাত বললে, ঘাড় বাঁকিয়ে দেখি।
অনন্ত বালিশে চাপা ঘুম। একে বেকে নেমে যায়
                                                          প্রান্তর।
প্রস্থরমুখি যাত্রা। কম সময়ে অনেকটা চড়াই
সামলে নিয়ে; টানটান সোজা করি নিজেকে।


অন্ধকারে জ্বলে ওঠে তোমার ঘ্রাণ।
এই ফ্যাকাসে শীত-বাতাসে               ডুব দিয়ে ভাসে গান।
একটা পাথরে জমছে ঘাম।
একটা বৃষ্টির স্বপ্ন খুঁজি।
এই ঘাসে ফুলের থেকে
একটা গভীর ঘুম...
উঠে
তোমার পাশে।
কে যেন                                             দেখে


পরিত্যক্ত খাটের পাশে এখনো কাত করা বালিশ আর
খুঁতখুঁতে দাগের গল্প। বড় বেমানান হিসেবী ফুলদানিতে
আলসে মাকড়সার কারুকার্য।


জ্যোৎস্না গায়ে মেখে চলে গেলে,  
নরম লেবুগন্ধ
                                শরীর। শরীর ।
আহ ... ।          রাত
থমকে দাড়িয়ে। যত উড়ো চুল
                                     ছুঁয়ে দিলে চোখ।
তত ঘুম নষ্টের কাগুজে গল্প।
বাউণ্ডুলে ছোকরা তোমার একতারা সুর ধরছে।