কিছুতেই রোদ্দুর স্থায়ী হয় না
আমাদের বারান্দায় পা ছড়িয়ে বসেছিল
ঘরের কাজ সেরে যেই বাইরে গেছি
দেখি , নেই । হাত নাড়ছে অনেক দূরে ।
চলে যাচ্ছে ভেবে মন খারাপ হয়ে উঠল
নিজের জোরে নিজেই আবার ধাতস্থ হলাম
দেখি আমার কর্মের উদ্যানে ঘোরাফেরা করছে
সব কাজ ফেলে কাছে গেলাম
কত কথা জীবনের দুঃখ বেদনা কষ্ট সংগ্রাম
নিরাশা অপ্রাপ্তি সব বলে ফেললাম
শুনল কিছু বলল না ।
আমি ভাবলাম রাগ করেছে বোধহয়
আমারই পাশে আছে বারবার করেছি অনাদর
তাই মানভঞ্জনের পালা আমাকেই লিখতে হল
সুর করে হিসাব মেলাতে হল ।
এত সবের মাঝে রোদ্দুরের আবার পাত্তা নেই
আমাকে ছেড়ে দূরে
আমি তারই পিছু নিয়ে বাঁচতে চাওয়া
আমার ঘরে রোজ খেলা করে ।
       -০-০-০-