পৃষ্ঠার পরে পৃষ্ঠা জুড়ে যায়
হাতে আঁকা রূপের বাহারে স্তম্ভিত
এক পশলা বৃষ্টিতেও বসন্তের ছোঁয়া
ভিজে ছাদে গুনগুনিয়ে উঠে বিকেল

খানাখন্দের চোরা স্রোতে বাক্যধারা
নিঃশ্বাসেও স্পন্দন টের প্রায় এঁদো গলি
ছন্দের বিলাসী মুখ বরাবর শালীন
অবক্ষয়ের দিক বদল ঘরানায়
কোথাও না কোথাও
অস্তিত্ব রক্ষার স্বতন্ত্র কাজ করে যায়


প্রেরণার অন্তরালে যাদুস্পর্শ ছড়িয়ে
জীবন থেকে জীবনে
উঠোন থেকে উঠোনে
সমাজ থেকে সমাজে
জাতির গর্বে অভিমানে
সামনে এসে দাঁড়ায়
কবির রবি রবীন্দ্রনাথ।