বাবা
তোমাকে নিজের না-দেখা
বুকের ভেতর কাঁপন ধরায়,
ফেলে এসেছি
তোমার চলা বলা থাকা খাওয়া শোয়া
উপমান উপমিত


জানি, কষ্টের মেরুচিহ্নে
তুমি দ্যুতি আমি দীপ্যমান
নীচে নামা
তোমাকে দেখাতে চাই না
সংস্কারের ছদ্মবেশে


আলো আনতে
সেই তো সূর্য ভাবনা
হৈ হৈ পথ ধরে হাঁটা কচি পা
আলক্ষেত ধানের শিস
পুকুরের ধারে বিকেল ঢেউ
এক চিলতে হাসির কত রহস্য


বাবা,
আমি গুণকে ভেতর যন্ত্রণা
ফিরে না-চলা সীমানা কৈফিয়ত
কাঁদতে শেখা অজস্র গোলাপ


যুগ লৌকিক
আমি সুন্দর
তুমিও।