কুসুমবাগে ডাকছে পাখি
খোকা খুকি কই ?
গায়ে মাখি ভোরের হাওয়া
ঘরকে ছেড়ে রই ।
ঙ- এর মত টোপর পড়ে
চাল কুমড়োর ফুল ,
ছাতার মতন কলমি ভাসে
জলের নাকের ফুল ।


ঝাউয়ের শাখে রোদ পড়ে রোজ
ঞ- হাসে মিঞে,
টিয়ার ঠোঁটে রঙ মেখেছে
ঠুনকো টুনির বিয়ে ।


ডালিম ডালে গুন গুনা গুন
ঢল নামায় রোজ মৌ
ণৃত্যে খুশি , তাল পাটালি
থালায় সাজায় বৌ ।


দইয়ের হাঁড়ি কাঁধে বেয়ে
ধরলা পাড়ে কে ?
নদীর জলে শীতল করে
পা দু’খানা নেয়ে ।


ফুল টুক টুক মায়ের হাসি
বাংলা আমার ভাষা ,
ভালবাসি মা , মাটি আর
মনের যত আশা ।


যতই দেখি ততই আঁকি
রঙ বাহারি পাল ,
লাল সবুজের নিশান উড়ে
শস্য, শ্যামল ডাল ।


ষাঁড়ের মত বনখেকোরা
সবুজগুলো খায় ,
হলুদ পাখির চোখ ছল ছল
ড় – এর মত চায় ।
ঢ় – রুঢ় এখন মানুষগুলোর মন
য়- হয়না কোমল ফুল পাখি আর
নদীর সাথে ফিস ফিসিয়ে
মনের সুখে কাব্য লেখার ক্ষণ ।
ৎ - হঠাৎ দেখি জগত বুকে
হরেক রকম ছবি ,
ং - রঙ মেখেছে কাব্যে তাঁহার
কোন সে মহান কবি !


ঃ – এ দুঃখ বেজায় আজকে ধরায়
যুদ্ধ নামের পশু ,
ঁ –  চাঁদের মত  বেড়ে উঠুক
স্বপ্ন ডানার শিশু ।