ঘন ঘোর কুয়াশার মরু আসমান
নিভু নিভু সব দ্বীন
মিটি মিটি জ্বলে সূ্য্যের আলো
যেন জোনাকির আলো ক্ষীণ।
আলোক দজালা মশাল হাতে
ডাকে খোদার আল-আমীন
আলো-আধারের খেলার মাঝে
দেবে কে সাড়া?কোন মোমিন ?
হায় !স্মরি তোমারী-
তোমারই দরাজ একীন
আলোক প্রভায় দীপ্ত হলে
কবুল করিয়া খোদার দ্বীন।।



পুন্যের উজ্জল প্রভা তুমি-
হে ভাগ্যবতী নারী !
শিশু দ্বীন পুর্ণপ্রাপ্ত হল
কোরবানে তোমারি ।

পাহাড় সম ঐশ্বয্য সব
সুপিয়াছ দ্বীনের কড়ে
ছুটেছিলে সেদিন কেমন করিয়া
ঐ সেই হেরার গাড়ে!
পাথরের সাথে হোচট খেয়ে খেয়ে
পেয়েছ শত ব্যথা
বয়ে নিয়েছ দু’খানি রুটি
ভাবিয়া সে সাধকের কথা ।
যে মহাসাধক হেরাতে পড়িয়া
কাঁদে শুধু রাত দিন
কেমন করিয়া আধাঁর ধরাতে
বাজিবে সুখের বীন !

তুমি তো সেই আলোক শিখা-
জাহানের ময়ূরী
ধন্য হয়েছো কবুলে দাওয়াত
প্রথম ইসলামী নারী ।
শত ব্যথা মাঝে দানিয়েছ সুখ
কত যে প্রবোধ,শান্তনা
তাইতো খোদার রাসুল তোমাতে
ভুলিয়াছে কত যন্ত্রনা।
হতাশার মাঝে আশার প্রেমিক
ছিলে গো তুমি তাঁর’ই
সার্থক,তোমাতে পুর্ণ হয়েছে
জন্ম শতত নারী।

বিপুল ধনের ভান্ডার তোমার
আসমান সম মন
উড়িয়েছ সব দ্বীনের তরে
শুনি নোতুনের গান !
সবারে বিলিয়ে হেসেছ তুমি
করনি’ক অভিমান-
তোমার দানে পুর্ণতা পেল
মানবের অভিধান।

হে মানতার ধন্য প্রতীক!
ধন্যা পুন্যা নারী
বিশ্ব আজো পঞ্চমুখে
গাহে জয় তোমারী ।।