তপ্ত মরু বুকে আষাঢ়ের বৃষ্টির মতন
চৈতালী মাটির বুকে অবারিত শ্রাবণ
কৃষাণের ক্ষেতজুড়ে বাড়ন্ত কঁচি ফসল
নারীর হাসি ; বিকেলের পড়ন্ত রোদ্দুর
মেঘ মেদুর , সুখের পরশ -
এক পশলা স্নিগ্ধ ধবল শিলাবৃষ্টি
ছুঁয়ে যায় আমার আকাশ ।
নিহারিকা আদম সুরাত
সাত বোনের শুভ্র গোলাপে সাজানো আকাশ
বিজুলীর কুহুকি হাসি
ম্লান হয় তারই নিটোল হাসিতে
আমাকে হাসায় ;কাঁদায়
কুসুমিত চন্দ্রিকা হরিণী দু'চোঁখ
নারী ও পৃথিবীর প্রান্ত সিমানা ।
যদি চাও সুখটুকু মুঠো মুঠো
স্বর্নালী ফসলের মাঠভরা হাসি
যদি চাও নিঃশব্দ রাতের মমতা
ডাহুকের ডানায় আঁকা পৃথিবীর নকশা
ফিরে যাও ঐ নিস্পাপ দু'ঠোঁটে
যেখানে স্নিগ্ধ পরশে দোলে পৃথিবী
ঠিক নারীর দু'ঠোঁটে নাচে-
শীতল বৃষ্টি ,শুভ্র শীলা খন্ড
তপ্ত মরুবুকে আনে সুখের আবেশ
পৃথিবীর সব শিল্প ও কারুকায
কবির কবিতা , অতঃপর নিরন্তর নদীদের বয়ে চলা
সে সুহাসিনী ফসল বুনে মানব জমীনে