বিপ্লবীর আর্তনাদ


পুরো দেশটাই যে ভেজালেতে ভরে গেছে  
যে কারণে ভূগছে মানুষ দেশে, পশূ নয়রে।
তাইতরে বাপ
দেশের মানুষ বাচাতে  
কভূ বিপ্লবের ডাক দিলে
বাধা না দিয়ে তুলে দিস হাতে
আশীর্বাদ তোর বিযয়ের তরে।
নীতি ভ্রষ্ট হয়ে পরে
আমলারা আজ দেশের মাঝে
ঘুষ বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে।
দেশের সম্পদ খাচ্ছে লুটে
অর্থলোভী কয়েক জনে ,
দুর্নীতিবাজ প্রশাসনকে
লুটের অংশ ধরিয়ে দিয়ে।
এমনি যদি চলতে থাকে
দিনে দিনে নিঃস্ব হবে
সাধারন সব জনগন যে।
তাইত মাগো নামলে মাঠে
গামছা বেঁধে কোমরেতে
প্রতিবাদের শ্লোগাণ নিয়ে,
না কেদে মা দিও বেধে  
কাফন আমার মাথার মাঝে
প্রশাসনকে জব্দ করে
সুষম বণ্টন কায়েম করতে।
আমলা লীডার সবাই মিলে
করছে শোষন শ্বদেশটাকে,
নির্যাতনের শীকার হচ্ছে
সাধারন সব মানুষজনে।
উচিৎ কথা আনলে মুখে
রূখতে তাকে ক্ষেপে উঠে
আমলা নেতা একই সাথে।
দমন পীড়নও চালায় শেষে
শার্থ তাদের টিকিয়ে রাখতে।
তাইতরে ভাই বন্ধ করতে
দমন পীড়ন দেশটি হতে,
মুক্তি পেতে শোষণ হতে
ডাকলে তোকে শ্লোগান দিতে
বেরিয়ে পরিস ভয় না পেয়ে
বুকের রক্ত সম্বল করে।
লাঞ্ছিত আজ নারী দেশে
নিগৃহীত রাস্তা ঘাতে,
বস্র হারায় সুর্যালোকে
খ্যাতনামা টি,এস, সি তে।
তাইতরে বোণ মীছিল এলে
মুক্তি আনার শ্লোগান নিয়ে,
ছুটবি তোরাও তাদের পানে
একাত্মতা ঘোষণা দিতে।
বোরখা পরেই নামবি মাঠে
অগ্নি মূর্তি ধারন করে
অনৈতিক আর অপকর্মকে
এ দেশ হতে উৎখাত করতে।
গুম, ধর্ষন আর চাদাবাজিতে
জনজীবণ বিপণ্ণ যে
বিপন্ন আজ দেশটাইযে
লুট, ভাঞ্চুর ও হত্যাকাণ্ডে।
প্রীয়তমা
এত অপকর্মের ভিরে
যদি, চুমু খাস মোর গালে,
তাহলেত পরব ভেঙ্গে
তোর বুকেই রব পরে।
পারব না আর গর্জে উঠতে
আম জনতার মুক্তি আনতে।
প্রীয়তমা
টানিসণে তুই আদর দিতে
দেখিস যদি দেশের মাঝে
জুলুমবাজদের মশাল জ্বলে।
মুখ বারালেও আদর পেতে
থুথু মেরে বলিষ হেকে
প্রতিবাদের মরদ নাইরে
নারীর আদর মাগীশ কেনে?


মোঃ এমদাদুল হক দেওয়ান ( লিয়াকত )