উৎসর্গঃআমার পিতৃছায়া প ট ল দা কে।


অহো সুরঞ্জনা!
               অামি অতিরঞ্জন!
ইথারে ভেসে ভেসে
       মোহমন্ত্র দিয়ে ফের মাতামাতি করি
                               নিত্যপ্রলয়ের সাথে।


তুমি রঞ্জিত চোখে একটিবার চেয়ে দেখো!
       বিশদ প্রাঞ্জল দৈবজ্ঞানীর স্মরণাতীত ছায়ায়
দাঁড়িয়ে অাছে অামাদের অসংখ্য জন্ম,
       তাই মৃত্যুপারেই পাঠিয়ে দিলাম
                              অালোক সন্ধানী বর্ণমালা...


অহো সুরঞ্জনা!
       মায়ারাজ্যে ফুটেছে তোমার বিশ্ব-ফুল,
হাসে অামার পৃথিবীগ্রাম,
       দৌড়ায় স্রোতঃপথিক সময় গুনে গুনে..........


জানো কি?
       কল্পলতার ইচ্ছেকে অাগলে রাখে হেমপূর্ণা-ডাল,
পাতায় পাতায়
       ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রেখেছি তোমার চাতকের স্বপ্ন,
                                অাঁধারের প্রতীজ্ঞা ভুলে
অশ্রুর লজ্জা ঢেকে
       বুক পেতে দিবে অামার অাকাশ,
                                তুলবে নীলকান্ত ঝড়!
অাসবে বিস্মরণের মেঘবাহন,
                                 যাত্রী হবে প্রত্ন-পাথর,
       যাবে সূর্য-বান্ধবীর কাছে..........
কেননা মানুষ বুঝে না ঘর্ষণক্ষয়!