বাঙালীর এক-টুকরো কলিজার উপর দাঁড়িয়ে বলছি,
শুনতে পাচ্ছো কি
অমানুষের মাংস হতে ওঠে অাসা নিষিদ্ধ প্রতিভার গুপ্তচর?


ভাটির দেশে এখনো দেওয়ার অাছে অনেক কিছুই কিন্তু কেনো নিবো?
অায়ুর সম্মান বাঁচাতে লজ্জিত মৃত্যুর অাগে অাত্ম-ঘাতী হওয়াই শ্রেয়!


বাঙালীর রক্ত লাল-হৃৎপিণ্ডের উপর দাঁড়িয়ে বলছি,
শুনতে পাচ্ছো কি
অমানুষের উদর হতে ওঠে অাসা নিষিদ্ধ ক্ষেপনাস্ত্রের ত্রাণকর্তা?


ভাটির দেশে এখনো পাওয়ার অাছে অনেক কিছুই কিন্তু কেনো চাইবো?
সন্ন্যাসী দৃষ্টির পীঠে অালোর নিখাদ পরিচয় রেখে দিয়ে,
শূন্যকে কানায় কানায় পূর্ণ করে দিতেই,
একটু-অাধটু ভালোবাসার কাছে নিয়ে এসেছি অমরত্বের নেপথ্য সংজ্ঞা।


অাজো থামেনি মৃত-জনপদের অভিশপ্ত পথে-পথে হিংস্র শ্বাপদের বৈরীতা;
তবু কোটি-কোটি অন্ধ চোখের পরিধি মেপে মেপেই
ব্যর্থতার কাল ছেড়ে ছুটে যাওয়া
     অসংখ্য কলমের গর্ভযন্ত্রণা খুঁজে পাক কালপুরুষের বর্ণমালা!