ঈশ্বরের তরাজু


আঠাশ বছরেই কেউ রাজ্য পাট নিয়ে বাদশা সম্রাট
সংসারের সব সুখ অনায়াসে এসে যায় হাতের মুঠোয় ৷
স্বাস্হ্য চনমনে ,চওড়া কব্জী ও পুরূষালী গোঁফ
সুন্দরী রমনী বন্ধু ,সরকারী চাকুরী মোটা রোজকার
ক্রিকেটে নামডাক ,অগুন্তি বন্ধু সঙ্গে পার্টি ও ক্লাব ।
অফুরন্ত মদে ডুবে স্বপ্ন সুন্দরীর সাথে পূর্ণ সোহাগ ।
রোগ ভোগ অনিয়ম প্রাচুর্য্যেই শেষ হয় বয়সের মাপ
সুখের সাগরে ভাসতে ভাসতে চল্লিশেই বৃদ্ধ হয় একদা সম্রাট ৷


অবনী সংগ্রাম করে, জীবন সুরুই হয় চল্লিশ বছরে ।
স্বাস্হ্য শরীর তরতাজা, সাফল্যর চাবিকাঠী এসে যায় হাতে
আমানত উপচে পড়ে লক্ষ্মী এসে ধরা দেয় কুবেরের সাথে ।
ঈশ্বরের তরাজুতে সুখ দুঃখ ভাগ করা আছে ঠিক ঠাক ৷
সম্রাট বৃদ্ধের শরীর এখন ব্যাধির মন্দির;
অবনী এখন তুমিই নায়ক ;
মহেন্দ্র সিং ধোনী ,ব্যাট দিয়ে কর সব চুরমার ;
তোমার দিকেই তাকিয়ে আছে জগৎ সংসার ৷