তারুন্যের উচ্ছলতা মানে না বারন
শৈশব পেরুলে বারে রিপুর তারন ।


ষোল বছর বয়সেতে করলে পদাপর্ন
কোমলমতি লজ্জাবতীর  পুর্ন হয় যৌবন ।


কুসুমবাগে ফোটে যখন প্রভাত কুসুম কলি
চারিপাশে ঘুরে তখন নীল ভ্রমরা অলি ।


অলি যখন সুযোগ পেয়ে বসে ফুলের তরে
ফুলের পাপড়ি ভ্রমরটাকে আঠার মত ধরে ।


পাপড়িতো নয় মনের মাঝে নয়া যৌবনের জ্বালা
সেই আবেশে মন হরষে মন যে তার উতালা ।


অঙ্গ ভরা রূপের রশ্মি বিজলি করে ঝিলিক
দেখলে মাথা ঠিক থাকে না বুকে মারে চিলিক ।


চেহারাতে চমক মারে দেখতে ঝলমল
আষাঢ় মাসের নদী যেমন করে টলমল ।


ভরা নদীর মাঝে তরী যায়নাতো ছাড়া
একশ ডিগ্রি বেগে চলে জোয়ারের ধারা ।


তরী বেয়ে মাঝি নদী পাড়ি দেয় যখন
কূল কিনারা কোন কিছু পায়না সে তখন ।


মাঝ নদীতে গিয়ে তরী ইচ্ছামত যায়
মাঝি তখন নদীর মাঝে হাবুডুবু খায় ।