আমার কোন বাড়ি নাই, নাই কোন ঘর
জাত কুল, ধর্ম বলে কোন কালে কিছুই ছিলনা আমার ,
আমার খিদে নাই ,তৃষ্ণা ও নাই জলের ,
আছে অফুরন্ত ভালবাসার চাহিদা, বিস্তৃত মনের ।
তাই তো বারে বারে ফিরে আসি সবার মাঝে
পৃথিবী ধংশাবধি আমি থাকব, আমি আসব প্রাণের সাঁজে ,
আমার মৃত্যু নাই শুধু আছে জন্মের অহংকার
আমাকে থাকতে হবে অনাগ প্রজন্মের জন্য বারংবার ।
আমি আছি অসংখ্য সংগ্রামী চেতনায় , আলোর পথে ,
খেঁটে খাওয়া অজস্র মজুরের প্রতিটি ঘাম বিন্দুতে মিশে
ব্যাথিত বঞ্চিত হৃদয়ের দীর্ঘশ্বাস ও না বলা কথার ভাষায় ,
কবিতা গল্প উপন্যাসের ঐতিহাসিক পাতায় পাতায় ।
এই বাংলাদেশ আমার মা ,বাংলা ভাষা আমার মায়ের অলংকার ,
জীবনের প্রারম্ভে মা ছিল শোষিত বঞ্চিত , শোষকের হস্তগত অঙ্গার,
রক্তে রঞ্জিত পথে ত্যাগের মহিমায় মায়ের মুক্তিতে জন্ম আমার ।
আমি তথাকথিত স্বাধীনতা , একাত্তরের অসংখ্য মুক্তিকামীর সাধনা
আর এখন আমার নামে হয় অনেক রম্যচর্চা ,চলে ক্ষমতা দখলের ভাবনা ,
আমি সংঘাত চাইনা , চাইনা আরেকটা রক্তের নদী হউক প্রবাহমান ,
চাইনা স্বজন হারানোর আহাজারি শূনতে , চাইনা মাতৃত্বের অবমাননা ।
তোমরা আমাকে ভালোবাসা শেখালে , শেখালে সম্মিলিত প্রচেষ্টা ,
আজ তোমরা মুছেতে চাইছ সেই মহিমান্বিত ক্ষনের কথা অগত্যা !
ভুলে গেছ মাতৃভূমিকে দেয়া নিজস্ব প্রতিজ্ঞার কথা , চেতনার মর্ম কথা ,
হারিয়ে ফেলেছ স্বকীয়তা চলছ ধার করা অপসংস্কৃতির পথে যথা তথা ।
এই যদি হবারছিল তবে কি প্রয়োজন ছিল মুক্তির মিছিলের ,
কেন আমার জন্য পদ্মা মেঘনা যমুনা রক্তে ভাসিয়েছিলে ।
কোথায় গেল রক্তের আহবান ! কোথায় তোমাদের অহংকার
জাতীয় চেতনা অবহেলা করে হয়েছ কি স্ব চেতনায় উন্মাদ !
আমার কোন মৌলিক পরিবর্তন নেই , নেই লোভ লালসার সাধ
নেই কোন কিছু প্রাপ্তির আকাঙ্খখা আছে সম্ভাবনার আচ।
তারপরও আমি আসব ,আমাকে আসতে হবে
বিজয়েয় উড়ন্ত পতাকায়, উল্লাসে উল্লাসে
বিজয় দিবসের আলো ঝলমল রাজপথে ,
স্বাধীনতা চত্তরে অবেগ দীপ্ত যুবকের চোখের অনাগত ভবিষ্যৎ এ ,
স্বপ্ন মাখা যুবতীর সবুজ শাড়ীর লাল টুকটুকে প্যারে।
===== স্বাধীনতার আত্ম ব্যাঞ্জন আমার কোন বাড়ি নাই, নাই কোন ঘর জাত কুল, ধর্ম বলে কোন কালে কিছুই ছিলনা আমার , আমার খিদে নাই ,তৃষ্ণা ও নাই জলের , আছে অফুরন্ত ভালবাসার চাহিদা, বিস্তৃত মনের । তাই তো বারে বারে ফিরে আসি সবার মাঝে পৃথিবী ধংশাবধি আমি থাকব, আমি আসব প্রাণের সাঁজে , আমার মৃত্যু নাই শুধু আছে জন্মের অহংকার আমাকে থাকতে হবে অনাগ প্রজন্মের জন্য বারংবার । আমি আছি অসংখ্য সংগ্রামী চেতনায় , আলোর পথে , খেঁটে খাওয়া অজস্র মজুরের প্রতিটি ঘাম বিন্দুতে মিশে ব্যাথিত বঞ্চিত হৃদয়ের দীর্ঘশ্বাস ও না বলা কথার ভাষায় , কবিতা গল্প উপন্যাসের ঐতিহাসিক পাতায় পাতায় । এই বাংলাদেশ আমার মা ,বাংলা ভাষা আমার মায়ের অলংকার , জীবনের প্রারম্ভে মা ছিল শোষিত বঞ্চিত , শোষকের হস্তগত অঙ্গার, রক্তে রঞ্জিত পথে ত্যাগের মহিমায় মায়ের মুক্তিতে জন্ম আমার । আমি তথাকথিত স্বাধীনতা , একাত্তরের অসংখ্য মুক্তিকামীর সাধনা আর এখন আমার নামে হয় অনেক রম্যচর্চা ,চলে ক্ষমতা দখলের ভাবনা , আমি সংঘাত চাইনা , চাইনা আরেকটা রক্তের নদী হউক প্রবাহমান , চাইনা স্বজন হারানোর আহাজারি শূনতে , চাইনা মাতৃত্বের অবমাননা । তোমরা আমাকে ভালোবাসা শেখালে , শেখালে সম্মিলিত প্রচেষ্টা , আজ তোমরা মুছেতে চাইছ সেই মহিমান্বিত ক্ষনের কথা অগত্যা ! ভুলে গেছ মাতৃভূমিকে দেয়া নিজস্ব প্রতিজ্ঞার কথা , চেতনার মর্ম কথা , হারিয়ে ফেলেছ স্বকীয়তা চলছ ধার করা অপসংস্কৃতির পথে যথা তথা । এই যদি হবারছিল তবে কি প্রয়োজন ছিল মুক্তির মিছিলের , কেন আমার জন্য পদ্মা মেঘনা যমুনা রক্তে ভাসিয়েছিলে । কোথায় গেল রক্তের আহবান ! কোথায় তোমাদের অহংকার জাতীয় চেতনা অবহেলা করে হয়েছ কি স্ব চেতনায় উন্মাদ ! আমার কোন মৌলিক পরিবর্তন নেই , নেই লোভ লালসার সাধ নেই কোন কিছু প্রাপ্তির আকাঙ্খখা আছে সম্ভাবনার আচ। তারপরও আমি আসব ,আমাকে আসতে হবে বিজয়েয় উড়ন্ত পতাকায়, উল্লাসে উল্লাসে বিজয় দিবসের আলো ঝলমল রাজপথে , স্বাধীনতা চত্তরে অবেগ দীপ্ত যুবকের চোখের অনাগত ভবিষ্যৎ এ , স্বপ্ন মাখা যুবতীর সবুজ শাড়ীর লাল টুকটুকে প্যারে।